অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, জুলাইয়ে সংঘটিত গণহত্যার বিচার জুলাই সনদের ওপর নির্ভর করছে না; এটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, যারা জুলাইয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে যদি জুলাই সনদ বানচাল করা হয়, তাহলে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়বে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর এফডিসিতে আয়োজিত ‘গণতন্ত্র সুরক্ষায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে’ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে তর্কে না জড়ানোই শ্রেয়, কারণ এই সনদে পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। “সনদ বাস্তবায়নে দেরি হলেও জুলাই হত্যার বিচার স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। বিচারকার্য কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত হবে না,”—যোগ করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে মতবিরোধ একটি চ্যালেঞ্জ হলেও ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে তিনি অবস্থান করছেন।
এর আগে নানা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে গতকাল (শুক্রবার) জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর হয়। এতে ২৫টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের স্বাক্ষরের পর স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তবে অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সহ কয়েকটি বামপন্থী দল অংশ নেয়নি।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, জুলাইয়ে সংঘটিত গণহত্যার বিচার জুলাই সনদের ওপর নির্ভর করছে না; এটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, যারা জুলাইয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে যদি জুলাই সনদ বানচাল করা হয়, তাহলে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়বে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর এফডিসিতে আয়োজিত ‘গণতন্ত্র সুরক্ষায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে’ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে তর্কে না জড়ানোই শ্রেয়, কারণ এই সনদে পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। “সনদ বাস্তবায়নে দেরি হলেও জুলাই হত্যার বিচার স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। বিচারকার্য কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত হবে না,”—যোগ করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে মতবিরোধ একটি চ্যালেঞ্জ হলেও ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে তিনি অবস্থান করছেন।
এর আগে নানা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে গতকাল (শুক্রবার) জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর হয়। এতে ২৫টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের স্বাক্ষরের পর স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তবে অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সহ কয়েকটি বামপন্থী দল অংশ নেয়নি।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, জুলাইয়ে সংঘটিত গণহত্যার বিচার জুলাই সনদের ওপর নির্ভর করছে না; এটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, যারা জুলাইয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে যদি জুলাই সনদ বানচাল করা হয়, তাহলে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়বে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর এফডিসিতে আয়োজিত ‘গণতন্ত্র সুরক্ষায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে’ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে তর্কে না জড়ানোই শ্রেয়, কারণ এই সনদে পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। “সনদ বাস্তবায়নে দেরি হলেও জুলাই হত্যার বিচার স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। বিচারকার্য কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত হবে না,”—যোগ করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে মতবিরোধ একটি চ্যালেঞ্জ হলেও ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে তিনি অবস্থান করছেন।
এর আগে নানা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে গতকাল (শুক্রবার) জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর হয়। এতে ২৫টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের স্বাক্ষরের পর স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তবে অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সহ কয়েকটি বামপন্থী দল অংশ নেয়নি।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, জুলাইয়ে সংঘটিত গণহত্যার বিচার জুলাই সনদের ওপর নির্ভর করছে না; এটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। তিনি বলেন, যারা জুলাইয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, তাদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে যদি জুলাই সনদ বানচাল করা হয়, তাহলে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়বে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর এফডিসিতে আয়োজিত ‘গণতন্ত্র সুরক্ষায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে’ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে তর্কে না জড়ানোই শ্রেয়, কারণ এই সনদে পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। “সনদ বাস্তবায়নে দেরি হলেও জুলাই হত্যার বিচার স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই এগিয়ে যাবে। বিচারকার্য কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত হবে না,”—যোগ করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে মতবিরোধ একটি চ্যালেঞ্জ হলেও ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে তিনি অবস্থান করছেন।
এর আগে নানা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে গতকাল (শুক্রবার) জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর হয়। এতে ২৫টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের স্বাক্ষরের পর স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তবে অনুষ্ঠানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সহ কয়েকটি বামপন্থী দল অংশ নেয়নি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!