মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভেনেজুয়েলার ভেতরে সামরিক হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই। যা চলতি মাসের শুরুর দিকে তার নিজস্ব মন্তব্যের সঙ্গে কিছুটা সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’-এ সাংবাদিকদের প্রশ্নে ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হয়, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনি কি ভেনেজুয়েলায় হামলার পরিকল্পনা করছেন? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘না।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুদ্ধবিমান, যুদ্ধজাহাজ এবং কয়েক হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ‘ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড’ ভেনেজুয়েলার উপকূলের দিকে অবস্থান করছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি মায়ামি হেরাল্ড-এর প্রতিবেদনের জবাবে বলেন, যারা দাবি করছে তারা ‘পরিস্থিতি সম্পর্কে জানে’, তারা আসলে সাংবাদিকদের ‘মিথ্যা খবর লিখতে প্ররোচিত করেছে’।
তবে ট্রাম্পের এই সংক্ষিপ্ত মন্তব্য তার সাম্প্রতিক কিছু বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর আগে অন্তত দু’বার তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষিত যুদ্ধ ছাড়াই ব্যবস্থা নিতে পারে।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প বলেছিলেন, “আমরা হয়তো যুদ্ধ ঘোষণা চাইব না। যারা আমাদের দেশে মাদক আনছে, আমরা তাদের মেরে ফেলব।”
এদিকে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী ক্যারিবীয় ও পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে একাধিক নৌযান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে, যেখানে অন্তত ৬২ জন নিহত এবং ১৪টি নৌকা ও একটি আধা-ডুবো জাহাজ ধ্বংস হয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, এসব হামলা মাদক পাচারবিরোধী অভিযানের অংশ। তবে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ প্রকাশ করেনি।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফোলকার তুর্ক শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই হামলাগুলো এবং এতে ক্রমবর্ধমান মানবিক ক্ষয়ক্ষতি অগ্রহণযোগ্য।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভেনেজুয়েলার ভেতরে সামরিক হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই। যা চলতি মাসের শুরুর দিকে তার নিজস্ব মন্তব্যের সঙ্গে কিছুটা সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’-এ সাংবাদিকদের প্রশ্নে ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হয়, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনি কি ভেনেজুয়েলায় হামলার পরিকল্পনা করছেন? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘না।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুদ্ধবিমান, যুদ্ধজাহাজ এবং কয়েক হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ‘ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড’ ভেনেজুয়েলার উপকূলের দিকে অবস্থান করছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি মায়ামি হেরাল্ড-এর প্রতিবেদনের জবাবে বলেন, যারা দাবি করছে তারা ‘পরিস্থিতি সম্পর্কে জানে’, তারা আসলে সাংবাদিকদের ‘মিথ্যা খবর লিখতে প্ররোচিত করেছে’।
তবে ট্রাম্পের এই সংক্ষিপ্ত মন্তব্য তার সাম্প্রতিক কিছু বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর আগে অন্তত দু’বার তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষিত যুদ্ধ ছাড়াই ব্যবস্থা নিতে পারে।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প বলেছিলেন, “আমরা হয়তো যুদ্ধ ঘোষণা চাইব না। যারা আমাদের দেশে মাদক আনছে, আমরা তাদের মেরে ফেলব।”
এদিকে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী ক্যারিবীয় ও পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে একাধিক নৌযান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে, যেখানে অন্তত ৬২ জন নিহত এবং ১৪টি নৌকা ও একটি আধা-ডুবো জাহাজ ধ্বংস হয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, এসব হামলা মাদক পাচারবিরোধী অভিযানের অংশ। তবে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ প্রকাশ করেনি।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফোলকার তুর্ক শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই হামলাগুলো এবং এতে ক্রমবর্ধমান মানবিক ক্ষয়ক্ষতি অগ্রহণযোগ্য।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভেনেজুয়েলার ভেতরে সামরিক হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই। যা চলতি মাসের শুরুর দিকে তার নিজস্ব মন্তব্যের সঙ্গে কিছুটা সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’-এ সাংবাদিকদের প্রশ্নে ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হয়, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনি কি ভেনেজুয়েলায় হামলার পরিকল্পনা করছেন? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘না।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুদ্ধবিমান, যুদ্ধজাহাজ এবং কয়েক হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ‘ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড’ ভেনেজুয়েলার উপকূলের দিকে অবস্থান করছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি মায়ামি হেরাল্ড-এর প্রতিবেদনের জবাবে বলেন, যারা দাবি করছে তারা ‘পরিস্থিতি সম্পর্কে জানে’, তারা আসলে সাংবাদিকদের ‘মিথ্যা খবর লিখতে প্ররোচিত করেছে’।
তবে ট্রাম্পের এই সংক্ষিপ্ত মন্তব্য তার সাম্প্রতিক কিছু বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর আগে অন্তত দু’বার তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষিত যুদ্ধ ছাড়াই ব্যবস্থা নিতে পারে।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প বলেছিলেন, “আমরা হয়তো যুদ্ধ ঘোষণা চাইব না। যারা আমাদের দেশে মাদক আনছে, আমরা তাদের মেরে ফেলব।”
এদিকে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী ক্যারিবীয় ও পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে একাধিক নৌযান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে, যেখানে অন্তত ৬২ জন নিহত এবং ১৪টি নৌকা ও একটি আধা-ডুবো জাহাজ ধ্বংস হয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, এসব হামলা মাদক পাচারবিরোধী অভিযানের অংশ। তবে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ প্রকাশ করেনি।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফোলকার তুর্ক শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই হামলাগুলো এবং এতে ক্রমবর্ধমান মানবিক ক্ষয়ক্ষতি অগ্রহণযোগ্য।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভেনেজুয়েলার ভেতরে সামরিক হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই। যা চলতি মাসের শুরুর দিকে তার নিজস্ব মন্তব্যের সঙ্গে কিছুটা সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’-এ সাংবাদিকদের প্রশ্নে ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হয়, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী তিনি কি ভেনেজুয়েলায় হামলার পরিকল্পনা করছেন? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘না।’
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুদ্ধবিমান, যুদ্ধজাহাজ এবং কয়েক হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ‘ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড’ ভেনেজুয়েলার উপকূলের দিকে অবস্থান করছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি মায়ামি হেরাল্ড-এর প্রতিবেদনের জবাবে বলেন, যারা দাবি করছে তারা ‘পরিস্থিতি সম্পর্কে জানে’, তারা আসলে সাংবাদিকদের ‘মিথ্যা খবর লিখতে প্ররোচিত করেছে’।
তবে ট্রাম্পের এই সংক্ষিপ্ত মন্তব্য তার সাম্প্রতিক কিছু বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর আগে অন্তত দু’বার তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষিত যুদ্ধ ছাড়াই ব্যবস্থা নিতে পারে।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প বলেছিলেন, “আমরা হয়তো যুদ্ধ ঘোষণা চাইব না। যারা আমাদের দেশে মাদক আনছে, আমরা তাদের মেরে ফেলব।”
এদিকে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী ক্যারিবীয় ও পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে একাধিক নৌযান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে, যেখানে অন্তত ৬২ জন নিহত এবং ১৪টি নৌকা ও একটি আধা-ডুবো জাহাজ ধ্বংস হয়েছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, এসব হামলা মাদক পাচারবিরোধী অভিযানের অংশ। তবে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ প্রকাশ করেনি।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফোলকার তুর্ক শুক্রবার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই হামলাগুলো এবং এতে ক্রমবর্ধমান মানবিক ক্ষয়ক্ষতি অগ্রহণযোগ্য।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!