
কয়েক দফা টেন্ডার জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু হতে যাচ্ছে ‘মিড ডে মিল’ কার্যক্রম। আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে সারাদেশের ১৬৫ উপজেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। প্রথম ধাপেই ৩১ লাখ শিশু এ সুবিধার আওতায় আসবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর দারিদ্র্যের হার বিশ্লেষণ করে প্রতিটি জেলা থেকে কমপক্ষে একটি করে উপজেলাকে এ কার্যক্রমের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। এছাড়া বিশেষ বিবেচনায় বান্দরবান ও কক্সবাজারের সব উপজেলায় মিড ডে মিল কার্যক্রম চালু থাকবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মোহাম্মদ শামসুজ্জামান বলেন, আশা করছি ১৭ নভেম্বর থেকেই ৩১ লাখ শিক্ষার্থী মিড ডে মিল পাবে। সপ্তাহে পাঁচদিন শিক্ষার্থীদের খাবার সরবরাহ করা হবে।
তিনি আরও জানান, তালিকাভুক্ত খাবারের মধ্যে থাকবে ডিম, দুধ, কলা, পাউরুটি, বিস্কুটসহ মৌসুমভিত্তিক দেশীয় ফল। এতে অপুষ্টি দূরীকরণ এবং ঝরে পড়ার হার কমানোর পাশাপাশি শিশুদের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরকারের এই উদ্যোগ দেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।

কয়েক দফা টেন্ডার জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু হতে যাচ্ছে ‘মিড ডে মিল’ কার্যক্রম। আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে সারাদেশের ১৬৫ উপজেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। প্রথম ধাপেই ৩১ লাখ শিশু এ সুবিধার আওতায় আসবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর দারিদ্র্যের হার বিশ্লেষণ করে প্রতিটি জেলা থেকে কমপক্ষে একটি করে উপজেলাকে এ কার্যক্রমের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। এছাড়া বিশেষ বিবেচনায় বান্দরবান ও কক্সবাজারের সব উপজেলায় মিড ডে মিল কার্যক্রম চালু থাকবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মোহাম্মদ শামসুজ্জামান বলেন, আশা করছি ১৭ নভেম্বর থেকেই ৩১ লাখ শিক্ষার্থী মিড ডে মিল পাবে। সপ্তাহে পাঁচদিন শিক্ষার্থীদের খাবার সরবরাহ করা হবে।
তিনি আরও জানান, তালিকাভুক্ত খাবারের মধ্যে থাকবে ডিম, দুধ, কলা, পাউরুটি, বিস্কুটসহ মৌসুমভিত্তিক দেশীয় ফল। এতে অপুষ্টি দূরীকরণ এবং ঝরে পড়ার হার কমানোর পাশাপাশি শিশুদের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরকারের এই উদ্যোগ দেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।

কয়েক দফা টেন্ডার জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু হতে যাচ্ছে ‘মিড ডে মিল’ কার্যক্রম। আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে সারাদেশের ১৬৫ উপজেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। প্রথম ধাপেই ৩১ লাখ শিশু এ সুবিধার আওতায় আসবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর দারিদ্র্যের হার বিশ্লেষণ করে প্রতিটি জেলা থেকে কমপক্ষে একটি করে উপজেলাকে এ কার্যক্রমের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। এছাড়া বিশেষ বিবেচনায় বান্দরবান ও কক্সবাজারের সব উপজেলায় মিড ডে মিল কার্যক্রম চালু থাকবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মোহাম্মদ শামসুজ্জামান বলেন, আশা করছি ১৭ নভেম্বর থেকেই ৩১ লাখ শিক্ষার্থী মিড ডে মিল পাবে। সপ্তাহে পাঁচদিন শিক্ষার্থীদের খাবার সরবরাহ করা হবে।
তিনি আরও জানান, তালিকাভুক্ত খাবারের মধ্যে থাকবে ডিম, দুধ, কলা, পাউরুটি, বিস্কুটসহ মৌসুমভিত্তিক দেশীয় ফল। এতে অপুষ্টি দূরীকরণ এবং ঝরে পড়ার হার কমানোর পাশাপাশি শিশুদের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরকারের এই উদ্যোগ দেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।

কয়েক দফা টেন্ডার জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু হতে যাচ্ছে ‘মিড ডে মিল’ কার্যক্রম। আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে সারাদেশের ১৬৫ উপজেলার সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। প্রথম ধাপেই ৩১ লাখ শিশু এ সুবিধার আওতায় আসবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর দারিদ্র্যের হার বিশ্লেষণ করে প্রতিটি জেলা থেকে কমপক্ষে একটি করে উপজেলাকে এ কার্যক্রমের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। এছাড়া বিশেষ বিবেচনায় বান্দরবান ও কক্সবাজারের সব উপজেলায় মিড ডে মিল কার্যক্রম চালু থাকবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মোহাম্মদ শামসুজ্জামান বলেন, আশা করছি ১৭ নভেম্বর থেকেই ৩১ লাখ শিক্ষার্থী মিড ডে মিল পাবে। সপ্তাহে পাঁচদিন শিক্ষার্থীদের খাবার সরবরাহ করা হবে।
তিনি আরও জানান, তালিকাভুক্ত খাবারের মধ্যে থাকবে ডিম, দুধ, কলা, পাউরুটি, বিস্কুটসহ মৌসুমভিত্তিক দেশীয় ফল। এতে অপুষ্টি দূরীকরণ এবং ঝরে পড়ার হার কমানোর পাশাপাশি শিশুদের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরকারের এই উদ্যোগ দেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!