রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ইতিবাচক প্রবাহের কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ১০টি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ১০৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে। মাল্টিপল প্রাইস অকশন (এমপিএ) পদ্ধতিতে এ ক্রয়ে ডলারের এক্সচেঞ্জ রেট ছিল প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২০৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার (১.০৮ বিলিয়ন ডলার) বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে কিনেছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, বাজারে ডলারের চাহিদা কমায় দাম কিছুটা নিম্নমুখী হলেও, দাম অত্যধিক কমে গেলে রেমিট্যান্স পাঠানো ও রপ্তানিকারকরা নিরুৎসাহী হতে পারেন। তাই ডলারের দর একটি সীমার নিচে নামতে না দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে হস্তক্ষেপ করছে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এমপিএ পদ্ধতিতে ডলার কেনা-বেচার ফলে স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক দাম নির্ধারণ সম্ভব হচ্ছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার জন্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি এবং আমদানি নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম–৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ২৬.৮০ বিলিয়ন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠিয়েছেন ৭৫৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার (প্রায় ৯২,৫৫০ কোটি টাকা), যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৬% বেশি।
রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ইতিবাচক প্রবাহের কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ১০টি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ১০৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে। মাল্টিপল প্রাইস অকশন (এমপিএ) পদ্ধতিতে এ ক্রয়ে ডলারের এক্সচেঞ্জ রেট ছিল প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২০৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার (১.০৮ বিলিয়ন ডলার) বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে কিনেছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, বাজারে ডলারের চাহিদা কমায় দাম কিছুটা নিম্নমুখী হলেও, দাম অত্যধিক কমে গেলে রেমিট্যান্স পাঠানো ও রপ্তানিকারকরা নিরুৎসাহী হতে পারেন। তাই ডলারের দর একটি সীমার নিচে নামতে না দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে হস্তক্ষেপ করছে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এমপিএ পদ্ধতিতে ডলার কেনা-বেচার ফলে স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক দাম নির্ধারণ সম্ভব হচ্ছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার জন্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি এবং আমদানি নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম–৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ২৬.৮০ বিলিয়ন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠিয়েছেন ৭৫৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার (প্রায় ৯২,৫৫০ কোটি টাকা), যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৬% বেশি।
রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ইতিবাচক প্রবাহের কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ১০টি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ১০৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে। মাল্টিপল প্রাইস অকশন (এমপিএ) পদ্ধতিতে এ ক্রয়ে ডলারের এক্সচেঞ্জ রেট ছিল প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২০৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার (১.০৮ বিলিয়ন ডলার) বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে কিনেছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, বাজারে ডলারের চাহিদা কমায় দাম কিছুটা নিম্নমুখী হলেও, দাম অত্যধিক কমে গেলে রেমিট্যান্স পাঠানো ও রপ্তানিকারকরা নিরুৎসাহী হতে পারেন। তাই ডলারের দর একটি সীমার নিচে নামতে না দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে হস্তক্ষেপ করছে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এমপিএ পদ্ধতিতে ডলার কেনা-বেচার ফলে স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক দাম নির্ধারণ সম্ভব হচ্ছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার জন্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি এবং আমদানি নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম–৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ২৬.৮০ বিলিয়ন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠিয়েছেন ৭৫৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার (প্রায় ৯২,৫৫০ কোটি টাকা), যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৬% বেশি।
রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ইতিবাচক প্রবাহের কারণে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ১০টি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ১০৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে। মাল্টিপল প্রাইস অকশন (এমপিএ) পদ্ধতিতে এ ক্রয়ে ডলারের এক্সচেঞ্জ রেট ছিল প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২০৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার (১.০৮ বিলিয়ন ডলার) বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে কিনেছে।
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, বাজারে ডলারের চাহিদা কমায় দাম কিছুটা নিম্নমুখী হলেও, দাম অত্যধিক কমে গেলে রেমিট্যান্স পাঠানো ও রপ্তানিকারকরা নিরুৎসাহী হতে পারেন। তাই ডলারের দর একটি সীমার নিচে নামতে না দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজারে হস্তক্ষেপ করছে।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এমপিএ পদ্ধতিতে ডলার কেনা-বেচার ফলে স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক দাম নির্ধারণ সম্ভব হচ্ছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার জন্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি এবং আমদানি নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম–৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ২৬.৮০ বিলিয়ন ডলার।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠিয়েছেন ৭৫৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার (প্রায় ৯২,৫৫০ কোটি টাকা), যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৬% বেশি।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!