সব প্রতিবন্ধকতা ও অনিচ্ছা সত্ত্বেও অবশেষে সংকটাপন্ন পাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার উদ্যোগ চূড়ান্ত হয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল এই পাঁচ বেসরকারি ব্যাংককে একীভূত করে একটি নতুন ইসলামি ব্যাংক গঠনের প্রস্তাব বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পেয়েছে। ফলে ব্যাংক খাতে বহুল আলোচিত এই একীভূতকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের পথ এখন সম্পূর্ণ উন্মুক্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, নতুন ব্যাংক গঠনের এই প্রক্রিয়ায় বর্তমানে গ্রাহকরা তাদের হিসাব থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন। এটি একটি অস্থায়ী সীমা, যা স্থিতিশীলতা ফেরার পর ধীরে ধীরে শিথিল করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদ যেহেতু অনুমোদন দিয়েছে, এখন আর কোনো বাধা নেই। প্রক্রিয়াগত বিষয় সম্পন্ন করেই আমরা পাঁচ ব্যাংকে প্রশাসক নিয়োগ দেব। পাশাপাশি সরকার ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিলের অংশ ছাড় করার অনুরোধ জানিয়েছি, যাতে প্রশাসক বসার পর গ্রাহকদের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়।’
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, একীভূত ব্যাংকে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরি হারাবে না এবং কোনো আমানতকারীও তাদের অর্থ হারাবেন না।
তিনি আরও জানান, প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ‘বেইল-ইন’ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মূলধনে রূপান্তর করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিশোধ করা হবে।
নতুন ব্যাংকের কাঠামো অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নতুন ব্যাংকের নাম হতে পারে ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক অব বাংলাদেশ পিএলসি’। নাম অনুমোদনের পর কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন, বিএসইসি অনুমোদন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে একীভূত ব্যাংক গঠন করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে রাজধানীর মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনের ১৭ তলায় অফিস বরাদ্দ দিয়েছে, যেখান থেকে একীভূত ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
পাঁচ ব্যাংকের বর্তমান চিত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই পাঁচ ব্যাংকের সম্মিলিত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৭৭ শতাংশ। এর মধ্যে—ইউনিয়ন ব্যাংক: ৯৮%, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক: ৯৬%, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক: ৯৫%, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক: ৬২%, এক্সিম ব্যাংক: ৪৮%।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই একীভূতকরণ ব্যাংক খাতের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে, যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়।
সব প্রতিবন্ধকতা ও অনিচ্ছা সত্ত্বেও অবশেষে সংকটাপন্ন পাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার উদ্যোগ চূড়ান্ত হয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল এই পাঁচ বেসরকারি ব্যাংককে একীভূত করে একটি নতুন ইসলামি ব্যাংক গঠনের প্রস্তাব বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পেয়েছে। ফলে ব্যাংক খাতে বহুল আলোচিত এই একীভূতকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের পথ এখন সম্পূর্ণ উন্মুক্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, নতুন ব্যাংক গঠনের এই প্রক্রিয়ায় বর্তমানে গ্রাহকরা তাদের হিসাব থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন। এটি একটি অস্থায়ী সীমা, যা স্থিতিশীলতা ফেরার পর ধীরে ধীরে শিথিল করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদ যেহেতু অনুমোদন দিয়েছে, এখন আর কোনো বাধা নেই। প্রক্রিয়াগত বিষয় সম্পন্ন করেই আমরা পাঁচ ব্যাংকে প্রশাসক নিয়োগ দেব। পাশাপাশি সরকার ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিলের অংশ ছাড় করার অনুরোধ জানিয়েছি, যাতে প্রশাসক বসার পর গ্রাহকদের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়।’
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, একীভূত ব্যাংকে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরি হারাবে না এবং কোনো আমানতকারীও তাদের অর্থ হারাবেন না।
তিনি আরও জানান, প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ‘বেইল-ইন’ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মূলধনে রূপান্তর করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিশোধ করা হবে।
নতুন ব্যাংকের কাঠামো অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নতুন ব্যাংকের নাম হতে পারে ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক অব বাংলাদেশ পিএলসি’। নাম অনুমোদনের পর কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন, বিএসইসি অনুমোদন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে একীভূত ব্যাংক গঠন করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে রাজধানীর মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনের ১৭ তলায় অফিস বরাদ্দ দিয়েছে, যেখান থেকে একীভূত ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
পাঁচ ব্যাংকের বর্তমান চিত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই পাঁচ ব্যাংকের সম্মিলিত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৭৭ শতাংশ। এর মধ্যে—ইউনিয়ন ব্যাংক: ৯৮%, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক: ৯৬%, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক: ৯৫%, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক: ৬২%, এক্সিম ব্যাংক: ৪৮%।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই একীভূতকরণ ব্যাংক খাতের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে, যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়।
সব প্রতিবন্ধকতা ও অনিচ্ছা সত্ত্বেও অবশেষে সংকটাপন্ন পাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার উদ্যোগ চূড়ান্ত হয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল এই পাঁচ বেসরকারি ব্যাংককে একীভূত করে একটি নতুন ইসলামি ব্যাংক গঠনের প্রস্তাব বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পেয়েছে। ফলে ব্যাংক খাতে বহুল আলোচিত এই একীভূতকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের পথ এখন সম্পূর্ণ উন্মুক্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, নতুন ব্যাংক গঠনের এই প্রক্রিয়ায় বর্তমানে গ্রাহকরা তাদের হিসাব থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন। এটি একটি অস্থায়ী সীমা, যা স্থিতিশীলতা ফেরার পর ধীরে ধীরে শিথিল করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদ যেহেতু অনুমোদন দিয়েছে, এখন আর কোনো বাধা নেই। প্রক্রিয়াগত বিষয় সম্পন্ন করেই আমরা পাঁচ ব্যাংকে প্রশাসক নিয়োগ দেব। পাশাপাশি সরকার ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিলের অংশ ছাড় করার অনুরোধ জানিয়েছি, যাতে প্রশাসক বসার পর গ্রাহকদের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়।’
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, একীভূত ব্যাংকে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরি হারাবে না এবং কোনো আমানতকারীও তাদের অর্থ হারাবেন না।
তিনি আরও জানান, প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ‘বেইল-ইন’ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মূলধনে রূপান্তর করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিশোধ করা হবে।
নতুন ব্যাংকের কাঠামো অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নতুন ব্যাংকের নাম হতে পারে ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক অব বাংলাদেশ পিএলসি’। নাম অনুমোদনের পর কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন, বিএসইসি অনুমোদন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে একীভূত ব্যাংক গঠন করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে রাজধানীর মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনের ১৭ তলায় অফিস বরাদ্দ দিয়েছে, যেখান থেকে একীভূত ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
পাঁচ ব্যাংকের বর্তমান চিত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই পাঁচ ব্যাংকের সম্মিলিত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৭৭ শতাংশ। এর মধ্যে—ইউনিয়ন ব্যাংক: ৯৮%, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক: ৯৬%, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক: ৯৫%, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক: ৬২%, এক্সিম ব্যাংক: ৪৮%।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই একীভূতকরণ ব্যাংক খাতের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে, যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়।
সব প্রতিবন্ধকতা ও অনিচ্ছা সত্ত্বেও অবশেষে সংকটাপন্ন পাঁচ ইসলামী ব্যাংক একীভূত করার উদ্যোগ চূড়ান্ত হয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল এই পাঁচ বেসরকারি ব্যাংককে একীভূত করে একটি নতুন ইসলামি ব্যাংক গঠনের প্রস্তাব বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পেয়েছে। ফলে ব্যাংক খাতে বহুল আলোচিত এই একীভূতকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের পথ এখন সম্পূর্ণ উন্মুক্ত।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে, নতুন ব্যাংক গঠনের এই প্রক্রিয়ায় বর্তমানে গ্রাহকরা তাদের হিসাব থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন। এটি একটি অস্থায়ী সীমা, যা স্থিতিশীলতা ফেরার পর ধীরে ধীরে শিথিল করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদ যেহেতু অনুমোদন দিয়েছে, এখন আর কোনো বাধা নেই। প্রক্রিয়াগত বিষয় সম্পন্ন করেই আমরা পাঁচ ব্যাংকে প্রশাসক নিয়োগ দেব। পাশাপাশি সরকার ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিলের অংশ ছাড় করার অনুরোধ জানিয়েছি, যাতে প্রশাসক বসার পর গ্রাহকদের চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়।’
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, একীভূত ব্যাংকে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরি হারাবে না এবং কোনো আমানতকারীও তাদের অর্থ হারাবেন না।
তিনি আরও জানান, প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা ‘বেইল-ইন’ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মূলধনে রূপান্তর করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিশোধ করা হবে।
নতুন ব্যাংকের কাঠামো অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, নতুন ব্যাংকের নাম হতে পারে ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক অব বাংলাদেশ পিএলসি’। নাম অনুমোদনের পর কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন, বিএসইসি অনুমোদন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন জারি করে আনুষ্ঠানিকভাবে একীভূত ব্যাংক গঠন করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে রাজধানীর মতিঝিলের সেনাকল্যাণ ভবনের ১৭ তলায় অফিস বরাদ্দ দিয়েছে, যেখান থেকে একীভূত ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
পাঁচ ব্যাংকের বর্তমান চিত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই পাঁচ ব্যাংকের সম্মিলিত খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৭৭ শতাংশ। এর মধ্যে—ইউনিয়ন ব্যাংক: ৯৮%, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক: ৯৬%, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক: ৯৫%, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক: ৬২%, এক্সিম ব্যাংক: ৪৮%।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই একীভূতকরণ ব্যাংক খাতের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে, যদি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!