
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় সালিশের নামে বখাটে আখ্যা দিয়ে পাঁচ তরুণের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার বিরুদ্ধে। রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের মধ্য চতলাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত রেশাদ খলিফা ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মধ্য চতলাখালী গ্রামের মনির গোলদার ও মোজাম্মেল মৃধার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। গত শুক্রবার দুই পরিবারের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে শনিবার রাতে মনিরের ছেলে রাব্বি ও মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানের মধ্যে ফের ঝগড়া বাঁধে।
রোববার সকালে ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার উপস্থিতিতে খুতিরবাজার এলাকায় সালিশ বৈঠক বসানো হয়। সেখানে দুই পক্ষের তরুণসহ কয়েকজনকে ডেকে এনে বখাটে আখ্যা দিয়ে রেশাদ খলিফা তাদের মাথা ন্যাড়া করার নির্দেশ দেন। পরে তিনি নিজেই একজন নাপিত ডেকে এনে প্রকাশ্যে রাব্বি (১৮), রিয়ান (২১), রাতুল (১৭), শাকিল (১৯) ও নয়ন সরদার (১৮) নামে পাঁচ তরুণের মাথার সম্পূর্ণ চুল কেটে দেন।
ভুক্তভোগী নয়নের মা ঝর্ণা বেগম বলেন, আমার ছেলে কোনো অন্যায় করেনি। শুধু ঝগড়া থামাতে গিয়েছিল। অথচ মেম্বার নিজে উপস্থিত থেকে তার মাথা ন্যাড়া করেছে এটা আমাদের জন্য চরম অপমানজনক।
ভুক্তভোগী নয়ন সরদার বলেন, আমি রাব্বি ও রিয়ানের মারামারি থামাতে গিয়েছিলাম। সকালে মেম্বার আমাকে ফোন দিয়ে ডেকে নেয়। গিয়ে দেখি, তিনি নাপিত এনে চুল কাটাচ্ছেন। অনেক অনুরোধ করার পরও আমার চুল কেটে দিয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী রাব্বি বলেন, রিয়ানের সঙ্গে আমার ঝামেলা হয়েছিল। কিন্তু সালিশে আরও তিনজন নিরপরাধের চুল কেটে দেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি সেখানে ছিলাম না।
তবে চুল কাটার সময়ের একটি ভিডিওতে তার উপস্থিতি দেখা যায়। ভিডিওতে উপস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের পিতা-মাতার উপস্থিতিতেই মাথা ন্যাড়া করা হয়েছে।
চুল কেটে দেওয়া সেলুনের মালিক স্বপন শীল বলেন, রেশাদ মেম্বার আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন। জিরো মেশিন দিয়ে পাঁচজনের চুল কেটে দিতে বলায় আমি কেটে দিয়েছি।
রাঙ্গাবালী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হাওলাদার বলেন, ঘটনাটি আমরা জেনেছি, তবে এখনো অভিযোগ পাইনি। কেউ অভিযোগ দিলে ও প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিব দাশ পুরকায়স্থ ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা বিষয়টি অবগত হয়েছি। এ নিয়ে আজ সকালে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর অভিযুক্ত ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় সালিশের নামে বখাটে আখ্যা দিয়ে পাঁচ তরুণের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার বিরুদ্ধে। রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের মধ্য চতলাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত রেশাদ খলিফা ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মধ্য চতলাখালী গ্রামের মনির গোলদার ও মোজাম্মেল মৃধার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। গত শুক্রবার দুই পরিবারের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে শনিবার রাতে মনিরের ছেলে রাব্বি ও মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানের মধ্যে ফের ঝগড়া বাঁধে।
রোববার সকালে ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার উপস্থিতিতে খুতিরবাজার এলাকায় সালিশ বৈঠক বসানো হয়। সেখানে দুই পক্ষের তরুণসহ কয়েকজনকে ডেকে এনে বখাটে আখ্যা দিয়ে রেশাদ খলিফা তাদের মাথা ন্যাড়া করার নির্দেশ দেন। পরে তিনি নিজেই একজন নাপিত ডেকে এনে প্রকাশ্যে রাব্বি (১৮), রিয়ান (২১), রাতুল (১৭), শাকিল (১৯) ও নয়ন সরদার (১৮) নামে পাঁচ তরুণের মাথার সম্পূর্ণ চুল কেটে দেন।
ভুক্তভোগী নয়নের মা ঝর্ণা বেগম বলেন, আমার ছেলে কোনো অন্যায় করেনি। শুধু ঝগড়া থামাতে গিয়েছিল। অথচ মেম্বার নিজে উপস্থিত থেকে তার মাথা ন্যাড়া করেছে এটা আমাদের জন্য চরম অপমানজনক।
ভুক্তভোগী নয়ন সরদার বলেন, আমি রাব্বি ও রিয়ানের মারামারি থামাতে গিয়েছিলাম। সকালে মেম্বার আমাকে ফোন দিয়ে ডেকে নেয়। গিয়ে দেখি, তিনি নাপিত এনে চুল কাটাচ্ছেন। অনেক অনুরোধ করার পরও আমার চুল কেটে দিয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী রাব্বি বলেন, রিয়ানের সঙ্গে আমার ঝামেলা হয়েছিল। কিন্তু সালিশে আরও তিনজন নিরপরাধের চুল কেটে দেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি সেখানে ছিলাম না।
তবে চুল কাটার সময়ের একটি ভিডিওতে তার উপস্থিতি দেখা যায়। ভিডিওতে উপস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের পিতা-মাতার উপস্থিতিতেই মাথা ন্যাড়া করা হয়েছে।
চুল কেটে দেওয়া সেলুনের মালিক স্বপন শীল বলেন, রেশাদ মেম্বার আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন। জিরো মেশিন দিয়ে পাঁচজনের চুল কেটে দিতে বলায় আমি কেটে দিয়েছি।
রাঙ্গাবালী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হাওলাদার বলেন, ঘটনাটি আমরা জেনেছি, তবে এখনো অভিযোগ পাইনি। কেউ অভিযোগ দিলে ও প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিব দাশ পুরকায়স্থ ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা বিষয়টি অবগত হয়েছি। এ নিয়ে আজ সকালে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর অভিযুক্ত ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় সালিশের নামে বখাটে আখ্যা দিয়ে পাঁচ তরুণের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার বিরুদ্ধে। রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের মধ্য চতলাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত রেশাদ খলিফা ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মধ্য চতলাখালী গ্রামের মনির গোলদার ও মোজাম্মেল মৃধার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। গত শুক্রবার দুই পরিবারের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে শনিবার রাতে মনিরের ছেলে রাব্বি ও মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানের মধ্যে ফের ঝগড়া বাঁধে।
রোববার সকালে ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার উপস্থিতিতে খুতিরবাজার এলাকায় সালিশ বৈঠক বসানো হয়। সেখানে দুই পক্ষের তরুণসহ কয়েকজনকে ডেকে এনে বখাটে আখ্যা দিয়ে রেশাদ খলিফা তাদের মাথা ন্যাড়া করার নির্দেশ দেন। পরে তিনি নিজেই একজন নাপিত ডেকে এনে প্রকাশ্যে রাব্বি (১৮), রিয়ান (২১), রাতুল (১৭), শাকিল (১৯) ও নয়ন সরদার (১৮) নামে পাঁচ তরুণের মাথার সম্পূর্ণ চুল কেটে দেন।
ভুক্তভোগী নয়নের মা ঝর্ণা বেগম বলেন, আমার ছেলে কোনো অন্যায় করেনি। শুধু ঝগড়া থামাতে গিয়েছিল। অথচ মেম্বার নিজে উপস্থিত থেকে তার মাথা ন্যাড়া করেছে এটা আমাদের জন্য চরম অপমানজনক।
ভুক্তভোগী নয়ন সরদার বলেন, আমি রাব্বি ও রিয়ানের মারামারি থামাতে গিয়েছিলাম। সকালে মেম্বার আমাকে ফোন দিয়ে ডেকে নেয়। গিয়ে দেখি, তিনি নাপিত এনে চুল কাটাচ্ছেন। অনেক অনুরোধ করার পরও আমার চুল কেটে দিয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী রাব্বি বলেন, রিয়ানের সঙ্গে আমার ঝামেলা হয়েছিল। কিন্তু সালিশে আরও তিনজন নিরপরাধের চুল কেটে দেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি সেখানে ছিলাম না।
তবে চুল কাটার সময়ের একটি ভিডিওতে তার উপস্থিতি দেখা যায়। ভিডিওতে উপস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের পিতা-মাতার উপস্থিতিতেই মাথা ন্যাড়া করা হয়েছে।
চুল কেটে দেওয়া সেলুনের মালিক স্বপন শীল বলেন, রেশাদ মেম্বার আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন। জিরো মেশিন দিয়ে পাঁচজনের চুল কেটে দিতে বলায় আমি কেটে দিয়েছি।
রাঙ্গাবালী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হাওলাদার বলেন, ঘটনাটি আমরা জেনেছি, তবে এখনো অভিযোগ পাইনি। কেউ অভিযোগ দিলে ও প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিব দাশ পুরকায়স্থ ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা বিষয়টি অবগত হয়েছি। এ নিয়ে আজ সকালে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর অভিযুক্ত ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলায় সালিশের নামে বখাটে আখ্যা দিয়ে পাঁচ তরুণের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার বিরুদ্ধে। রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের মধ্য চতলাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত রেশাদ খলিফা ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মধ্য চতলাখালী গ্রামের মনির গোলদার ও মোজাম্মেল মৃধার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। গত শুক্রবার দুই পরিবারের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে শনিবার রাতে মনিরের ছেলে রাব্বি ও মোজাম্মেলের ছেলে রিয়ানের মধ্যে ফের ঝগড়া বাঁধে।
রোববার সকালে ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফার উপস্থিতিতে খুতিরবাজার এলাকায় সালিশ বৈঠক বসানো হয়। সেখানে দুই পক্ষের তরুণসহ কয়েকজনকে ডেকে এনে বখাটে আখ্যা দিয়ে রেশাদ খলিফা তাদের মাথা ন্যাড়া করার নির্দেশ দেন। পরে তিনি নিজেই একজন নাপিত ডেকে এনে প্রকাশ্যে রাব্বি (১৮), রিয়ান (২১), রাতুল (১৭), শাকিল (১৯) ও নয়ন সরদার (১৮) নামে পাঁচ তরুণের মাথার সম্পূর্ণ চুল কেটে দেন।
ভুক্তভোগী নয়নের মা ঝর্ণা বেগম বলেন, আমার ছেলে কোনো অন্যায় করেনি। শুধু ঝগড়া থামাতে গিয়েছিল। অথচ মেম্বার নিজে উপস্থিত থেকে তার মাথা ন্যাড়া করেছে এটা আমাদের জন্য চরম অপমানজনক।
ভুক্তভোগী নয়ন সরদার বলেন, আমি রাব্বি ও রিয়ানের মারামারি থামাতে গিয়েছিলাম। সকালে মেম্বার আমাকে ফোন দিয়ে ডেকে নেয়। গিয়ে দেখি, তিনি নাপিত এনে চুল কাটাচ্ছেন। অনেক অনুরোধ করার পরও আমার চুল কেটে দিয়েছে।
আরেক ভুক্তভোগী রাব্বি বলেন, রিয়ানের সঙ্গে আমার ঝামেলা হয়েছিল। কিন্তু সালিশে আরও তিনজন নিরপরাধের চুল কেটে দেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত ইউপি সদস্য রেশাদ খলিফা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি সেখানে ছিলাম না।
তবে চুল কাটার সময়ের একটি ভিডিওতে তার উপস্থিতি দেখা যায়। ভিডিওতে উপস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের পিতা-মাতার উপস্থিতিতেই মাথা ন্যাড়া করা হয়েছে।
চুল কেটে দেওয়া সেলুনের মালিক স্বপন শীল বলেন, রেশাদ মেম্বার আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন। জিরো মেশিন দিয়ে পাঁচজনের চুল কেটে দিতে বলায় আমি কেটে দিয়েছি।
রাঙ্গাবালী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হাওলাদার বলেন, ঘটনাটি আমরা জেনেছি, তবে এখনো অভিযোগ পাইনি। কেউ অভিযোগ দিলে ও প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিব দাশ পুরকায়স্থ ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা বিষয়টি অবগত হয়েছি। এ নিয়ে আজ সকালে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর অভিযুক্ত ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!