চলতি বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ভেনেজুয়েলার রাজনীতিক মারিয়া কোরিনা মাচাদো নিজের অর্জিত পুরস্কারটি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করেছেন।
গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য দীর্ঘদিনের সংগ্রামের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর মাচাদোকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে ট্রাম্পকে পুরস্কার না দেওয়ায় নোবেল কমিটির সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে হোয়াইট হাউস। ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, “নোবেল কমিটি শান্তিকে নয়, রাজনীতিকে বেছে নিয়েছে।”
এমন পরিস্থিতিতেই শুক্রবার (১০ অক্টোবর) নিজের নোবেল প্রাপ্তি উদ্যাপন অনুষ্ঠানে মারিয়া কোরিনা মাচাদো ঘোষণা দেন, তিনি এই পুরস্কারটি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছেন।
পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বের টুইটার)-এ এক পোস্টে মাচাদো লেখেন, ‘সকল ভেনিজুয়েলানদের সংগ্রামের এই স্বীকৃতি আমাদের লক্ষ্য পূরণের জন্য একটি শক্তিশালী প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। আর সেই লক্ষ্য হলো স্বাধীনতা অর্জন।আমরা আজ বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। আমরা স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রধান সহযোগী হিসেবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ, লাতিন আমেরিকার জনগণ এবং বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকে স্মরণ করছি। আমি এই পুরস্কারটি ভেনিজুয়েলার নিপীড়িত জনগণের প্রতি এবং আমাদের সহায়তা করা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছি।’
চলতি বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ভেনেজুয়েলার রাজনীতিক মারিয়া কোরিনা মাচাদো নিজের অর্জিত পুরস্কারটি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করেছেন।
গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য দীর্ঘদিনের সংগ্রামের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর মাচাদোকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে ট্রাম্পকে পুরস্কার না দেওয়ায় নোবেল কমিটির সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে হোয়াইট হাউস। ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, “নোবেল কমিটি শান্তিকে নয়, রাজনীতিকে বেছে নিয়েছে।”
এমন পরিস্থিতিতেই শুক্রবার (১০ অক্টোবর) নিজের নোবেল প্রাপ্তি উদ্যাপন অনুষ্ঠানে মারিয়া কোরিনা মাচাদো ঘোষণা দেন, তিনি এই পুরস্কারটি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছেন।
পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বের টুইটার)-এ এক পোস্টে মাচাদো লেখেন, ‘সকল ভেনিজুয়েলানদের সংগ্রামের এই স্বীকৃতি আমাদের লক্ষ্য পূরণের জন্য একটি শক্তিশালী প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। আর সেই লক্ষ্য হলো স্বাধীনতা অর্জন।আমরা আজ বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। আমরা স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রধান সহযোগী হিসেবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ, লাতিন আমেরিকার জনগণ এবং বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকে স্মরণ করছি। আমি এই পুরস্কারটি ভেনিজুয়েলার নিপীড়িত জনগণের প্রতি এবং আমাদের সহায়তা করা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছি।’
চলতি বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ভেনেজুয়েলার রাজনীতিক মারিয়া কোরিনা মাচাদো নিজের অর্জিত পুরস্কারটি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করেছেন।
গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য দীর্ঘদিনের সংগ্রামের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর মাচাদোকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে ট্রাম্পকে পুরস্কার না দেওয়ায় নোবেল কমিটির সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে হোয়াইট হাউস। ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, “নোবেল কমিটি শান্তিকে নয়, রাজনীতিকে বেছে নিয়েছে।”
এমন পরিস্থিতিতেই শুক্রবার (১০ অক্টোবর) নিজের নোবেল প্রাপ্তি উদ্যাপন অনুষ্ঠানে মারিয়া কোরিনা মাচাদো ঘোষণা দেন, তিনি এই পুরস্কারটি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছেন।
পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বের টুইটার)-এ এক পোস্টে মাচাদো লেখেন, ‘সকল ভেনিজুয়েলানদের সংগ্রামের এই স্বীকৃতি আমাদের লক্ষ্য পূরণের জন্য একটি শক্তিশালী প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। আর সেই লক্ষ্য হলো স্বাধীনতা অর্জন।আমরা আজ বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। আমরা স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রধান সহযোগী হিসেবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ, লাতিন আমেরিকার জনগণ এবং বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকে স্মরণ করছি। আমি এই পুরস্কারটি ভেনিজুয়েলার নিপীড়িত জনগণের প্রতি এবং আমাদের সহায়তা করা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছি।’
চলতি বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ভেনেজুয়েলার রাজনীতিক মারিয়া কোরিনা মাচাদো নিজের অর্জিত পুরস্কারটি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করেছেন।
গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের জন্য দীর্ঘদিনের সংগ্রামের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর মাচাদোকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে ট্রাম্পকে পুরস্কার না দেওয়ায় নোবেল কমিটির সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে হোয়াইট হাউস। ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, “নোবেল কমিটি শান্তিকে নয়, রাজনীতিকে বেছে নিয়েছে।”
এমন পরিস্থিতিতেই শুক্রবার (১০ অক্টোবর) নিজের নোবেল প্রাপ্তি উদ্যাপন অনুষ্ঠানে মারিয়া কোরিনা মাচাদো ঘোষণা দেন, তিনি এই পুরস্কারটি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছেন।
পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (পূর্বের টুইটার)-এ এক পোস্টে মাচাদো লেখেন, ‘সকল ভেনিজুয়েলানদের সংগ্রামের এই স্বীকৃতি আমাদের লক্ষ্য পূরণের জন্য একটি শক্তিশালী প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। আর সেই লক্ষ্য হলো স্বাধীনতা অর্জন।আমরা আজ বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছি। আমরা স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রধান সহযোগী হিসেবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ, লাতিন আমেরিকার জনগণ এবং বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকে স্মরণ করছি। আমি এই পুরস্কারটি ভেনিজুয়েলার নিপীড়িত জনগণের প্রতি এবং আমাদের সহায়তা করা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে উৎসর্গ করছি।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!