
নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৫-এর বাংলাদেশ পর্বের বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বেসিস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ী ২৭টি দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসিস প্রশাসক। এ সময় বিজয়ী দলগুলোর সদস্য, তাদের অভিভাবক এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
টানা ১২তম বারের মতো বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে বেসিস। এ আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) এবং সহযোগিতায় ছিল বেসিস স্টুডেন্টস ফোরাম। প্রতিযোগিতাটি ২০২৫ সালের ৩ ও ৪ অক্টোবর প্রথমবারের মতো ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়।
গত ১১ বছরে বিশ্বব্যাপী নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে টানা তিনবারসহ মোট চারবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ-যা দেশের প্রযুক্তি খাতে এক অনন্য সাফল্য।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান বলেন, ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বেসিস নতুন দিগন্তের দরজা খুলে দিচ্ছে। এর মাধ্যমে আমাদের তরুণ প্রজন্মের মহাকাশ ও উদ্ভাবনবিষয়ক জ্ঞান ও সক্ষমতার পরিচয় মেলে। আমি বিশ্বাস করি, এই প্রতিযোগিতা তরুণদের আগামী দিনের বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ হিসেবে গড়ে তুলবে।’
তিনি আরও আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের তরুণরা তাদের মেধা ও দক্ষতা দিয়ে আবারও বিশ্বজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের পতাকা উঁচিয়ে ধরবে।

নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৫-এর বাংলাদেশ পর্বের বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বেসিস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ী ২৭টি দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসিস প্রশাসক। এ সময় বিজয়ী দলগুলোর সদস্য, তাদের অভিভাবক এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
টানা ১২তম বারের মতো বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে বেসিস। এ আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) এবং সহযোগিতায় ছিল বেসিস স্টুডেন্টস ফোরাম। প্রতিযোগিতাটি ২০২৫ সালের ৩ ও ৪ অক্টোবর প্রথমবারের মতো ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়।
গত ১১ বছরে বিশ্বব্যাপী নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে টানা তিনবারসহ মোট চারবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ-যা দেশের প্রযুক্তি খাতে এক অনন্য সাফল্য।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান বলেন, ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বেসিস নতুন দিগন্তের দরজা খুলে দিচ্ছে। এর মাধ্যমে আমাদের তরুণ প্রজন্মের মহাকাশ ও উদ্ভাবনবিষয়ক জ্ঞান ও সক্ষমতার পরিচয় মেলে। আমি বিশ্বাস করি, এই প্রতিযোগিতা তরুণদের আগামী দিনের বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ হিসেবে গড়ে তুলবে।’
তিনি আরও আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের তরুণরা তাদের মেধা ও দক্ষতা দিয়ে আবারও বিশ্বজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের পতাকা উঁচিয়ে ধরবে।

নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৫-এর বাংলাদেশ পর্বের বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বেসিস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ী ২৭টি দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসিস প্রশাসক। এ সময় বিজয়ী দলগুলোর সদস্য, তাদের অভিভাবক এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
টানা ১২তম বারের মতো বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে বেসিস। এ আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) এবং সহযোগিতায় ছিল বেসিস স্টুডেন্টস ফোরাম। প্রতিযোগিতাটি ২০২৫ সালের ৩ ও ৪ অক্টোবর প্রথমবারের মতো ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়।
গত ১১ বছরে বিশ্বব্যাপী নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে টানা তিনবারসহ মোট চারবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ-যা দেশের প্রযুক্তি খাতে এক অনন্য সাফল্য।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান বলেন, ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বেসিস নতুন দিগন্তের দরজা খুলে দিচ্ছে। এর মাধ্যমে আমাদের তরুণ প্রজন্মের মহাকাশ ও উদ্ভাবনবিষয়ক জ্ঞান ও সক্ষমতার পরিচয় মেলে। আমি বিশ্বাস করি, এই প্রতিযোগিতা তরুণদের আগামী দিনের বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ হিসেবে গড়ে তুলবে।’
তিনি আরও আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের তরুণরা তাদের মেধা ও দক্ষতা দিয়ে আবারও বিশ্বজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের পতাকা উঁচিয়ে ধরবে।

নাসা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ ২০২৫-এর বাংলাদেশ পর্বের বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর বেসিস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ী ২৭টি দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসিস প্রশাসক। এ সময় বিজয়ী দলগুলোর সদস্য, তাদের অভিভাবক এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
টানা ১২তম বারের মতো বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে বেসিস। এ আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) এবং সহযোগিতায় ছিল বেসিস স্টুডেন্টস ফোরাম। প্রতিযোগিতাটি ২০২৫ সালের ৩ ও ৪ অক্টোবর প্রথমবারের মতো ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়।
গত ১১ বছরে বিশ্বব্যাপী নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জে টানা তিনবারসহ মোট চারবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ-যা দেশের প্রযুক্তি খাতে এক অনন্য সাফল্য।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবুল খায়ের মোহাম্মদ হাফিজুল্লাহ খান বলেন, ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বেসিস নতুন দিগন্তের দরজা খুলে দিচ্ছে। এর মাধ্যমে আমাদের তরুণ প্রজন্মের মহাকাশ ও উদ্ভাবনবিষয়ক জ্ঞান ও সক্ষমতার পরিচয় মেলে। আমি বিশ্বাস করি, এই প্রতিযোগিতা তরুণদের আগামী দিনের বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ হিসেবে গড়ে তুলবে।’
তিনি আরও আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের তরুণরা তাদের মেধা ও দক্ষতা দিয়ে আবারও বিশ্বজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের পতাকা উঁচিয়ে ধরবে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!