
লাতিন আমেরিকার দেশ চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন কট্টর ডানপন্থি নেতা হোসে আন্তোনিও কাস্ত। প্রায় সব ভোট গণনা শেষে দেখা গেছে, তিনি ৫৮ শতাংশ ভোট পেয়ে বামপন্থি জোটের প্রার্থী জেনেট জারাকে পরাজিত করেছেন।
রোববার রাজধানী সান্তিয়াগোতে ফলাফল ঘোষণার পর সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে কাস্ত বলেন, চিলির জনগণ পরিবর্তন চেয়েছিল এবং সেই পরিবর্তনের দায়িত্ব তিনি সম্মানের সঙ্গে পালন করবেন। তিনি আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার করেন।
নির্বাচনি প্রচারণায় কাস্ত অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ, সীমান্ত কঠোরভাবে বন্ধ, অপরাধ দমনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং স্থবির অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি তিন লাখের বেশি অবৈধ অভিবাসীকে বহিষ্কারের কথাও ঘোষণা করেছিলেন, যা নির্বাচনে তাকে ডানপন্থি ভোটারদের বড় অংশের সমর্থন এনে দেয়।
নির্বাচনে জয়ের খবরে সান্তিয়াগোর বিভিন্ন এলাকায় কাস্তের সমর্থকরা জাতীয় পতাকা হাতে উল্লাসে মেতে ওঠেন। অনেকে গাড়ির হর্ন বাজিয়ে ও জাতীয় সংগীত গেয়ে তাদের আনন্দ প্রকাশ করেন। সমর্থকদের একটি অংশ সাবেক সামরিক শাসক অগাস্তো পিনোশের প্রতিও প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়, যা দেশজুড়ে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
পরাজয় মেনে নিয়ে বামপন্থি প্রার্থী জেনেট জারা বলেন, জনগণ স্পষ্ট ও শক্তিশালী বার্তা দিয়েছে। তিনি গণতন্ত্র ও শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
৫৯ বছর বয়সী হোসে আন্তোনিও কাস্ত এর আগে দুবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হলেও তৃতীয়বারে এসে জয়ী হলেন। তিনি নয় সন্তানের জনক এবং দীর্ঘদিন ধরে চিলির রক্ষণশীল রাজনীতির অন্যতম মুখ হিসেবে পরিচিত।
বিশ্লেষকদের মতে, চিলির এই নির্বাচন লাতিন আমেরিকায় ডানপন্থি রাজনৈতিক শক্তির উত্থানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। এর আগে আর্জেন্টিনা, ইকুয়েডর, এল সালভাদরসহ একাধিক দেশে ডানপন্থি নেতৃত্ব ক্ষমতায় এসেছে।
কাস্তের জয়ে ইতোমধ্যে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ার মিলিসহ বিভিন্ন দেশের নেতারা অভিনন্দন জানিয়েছেন। নতুন প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে চিলির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নীতিতে কী ধরনের পরিবর্তন আসে, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে দেশটির জনগণ ও আন্তর্জাতিক মহল।

লাতিন আমেরিকার দেশ চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন কট্টর ডানপন্থি নেতা হোসে আন্তোনিও কাস্ত। প্রায় সব ভোট গণনা শেষে দেখা গেছে, তিনি ৫৮ শতাংশ ভোট পেয়ে বামপন্থি জোটের প্রার্থী জেনেট জারাকে পরাজিত করেছেন।
রোববার রাজধানী সান্তিয়াগোতে ফলাফল ঘোষণার পর সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে কাস্ত বলেন, চিলির জনগণ পরিবর্তন চেয়েছিল এবং সেই পরিবর্তনের দায়িত্ব তিনি সম্মানের সঙ্গে পালন করবেন। তিনি আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার করেন।
নির্বাচনি প্রচারণায় কাস্ত অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ, সীমান্ত কঠোরভাবে বন্ধ, অপরাধ দমনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং স্থবির অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি তিন লাখের বেশি অবৈধ অভিবাসীকে বহিষ্কারের কথাও ঘোষণা করেছিলেন, যা নির্বাচনে তাকে ডানপন্থি ভোটারদের বড় অংশের সমর্থন এনে দেয়।
নির্বাচনে জয়ের খবরে সান্তিয়াগোর বিভিন্ন এলাকায় কাস্তের সমর্থকরা জাতীয় পতাকা হাতে উল্লাসে মেতে ওঠেন। অনেকে গাড়ির হর্ন বাজিয়ে ও জাতীয় সংগীত গেয়ে তাদের আনন্দ প্রকাশ করেন। সমর্থকদের একটি অংশ সাবেক সামরিক শাসক অগাস্তো পিনোশের প্রতিও প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়, যা দেশজুড়ে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
পরাজয় মেনে নিয়ে বামপন্থি প্রার্থী জেনেট জারা বলেন, জনগণ স্পষ্ট ও শক্তিশালী বার্তা দিয়েছে। তিনি গণতন্ত্র ও শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
৫৯ বছর বয়সী হোসে আন্তোনিও কাস্ত এর আগে দুবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হলেও তৃতীয়বারে এসে জয়ী হলেন। তিনি নয় সন্তানের জনক এবং দীর্ঘদিন ধরে চিলির রক্ষণশীল রাজনীতির অন্যতম মুখ হিসেবে পরিচিত।
বিশ্লেষকদের মতে, চিলির এই নির্বাচন লাতিন আমেরিকায় ডানপন্থি রাজনৈতিক শক্তির উত্থানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। এর আগে আর্জেন্টিনা, ইকুয়েডর, এল সালভাদরসহ একাধিক দেশে ডানপন্থি নেতৃত্ব ক্ষমতায় এসেছে।
কাস্তের জয়ে ইতোমধ্যে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ার মিলিসহ বিভিন্ন দেশের নেতারা অভিনন্দন জানিয়েছেন। নতুন প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে চিলির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নীতিতে কী ধরনের পরিবর্তন আসে, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে দেশটির জনগণ ও আন্তর্জাতিক মহল।

লাতিন আমেরিকার দেশ চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন কট্টর ডানপন্থি নেতা হোসে আন্তোনিও কাস্ত। প্রায় সব ভোট গণনা শেষে দেখা গেছে, তিনি ৫৮ শতাংশ ভোট পেয়ে বামপন্থি জোটের প্রার্থী জেনেট জারাকে পরাজিত করেছেন।
রোববার রাজধানী সান্তিয়াগোতে ফলাফল ঘোষণার পর সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে কাস্ত বলেন, চিলির জনগণ পরিবর্তন চেয়েছিল এবং সেই পরিবর্তনের দায়িত্ব তিনি সম্মানের সঙ্গে পালন করবেন। তিনি আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার করেন।
নির্বাচনি প্রচারণায় কাস্ত অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ, সীমান্ত কঠোরভাবে বন্ধ, অপরাধ দমনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং স্থবির অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি তিন লাখের বেশি অবৈধ অভিবাসীকে বহিষ্কারের কথাও ঘোষণা করেছিলেন, যা নির্বাচনে তাকে ডানপন্থি ভোটারদের বড় অংশের সমর্থন এনে দেয়।
নির্বাচনে জয়ের খবরে সান্তিয়াগোর বিভিন্ন এলাকায় কাস্তের সমর্থকরা জাতীয় পতাকা হাতে উল্লাসে মেতে ওঠেন। অনেকে গাড়ির হর্ন বাজিয়ে ও জাতীয় সংগীত গেয়ে তাদের আনন্দ প্রকাশ করেন। সমর্থকদের একটি অংশ সাবেক সামরিক শাসক অগাস্তো পিনোশের প্রতিও প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়, যা দেশজুড়ে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
পরাজয় মেনে নিয়ে বামপন্থি প্রার্থী জেনেট জারা বলেন, জনগণ স্পষ্ট ও শক্তিশালী বার্তা দিয়েছে। তিনি গণতন্ত্র ও শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
৫৯ বছর বয়সী হোসে আন্তোনিও কাস্ত এর আগে দুবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হলেও তৃতীয়বারে এসে জয়ী হলেন। তিনি নয় সন্তানের জনক এবং দীর্ঘদিন ধরে চিলির রক্ষণশীল রাজনীতির অন্যতম মুখ হিসেবে পরিচিত।
বিশ্লেষকদের মতে, চিলির এই নির্বাচন লাতিন আমেরিকায় ডানপন্থি রাজনৈতিক শক্তির উত্থানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। এর আগে আর্জেন্টিনা, ইকুয়েডর, এল সালভাদরসহ একাধিক দেশে ডানপন্থি নেতৃত্ব ক্ষমতায় এসেছে।
কাস্তের জয়ে ইতোমধ্যে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ার মিলিসহ বিভিন্ন দেশের নেতারা অভিনন্দন জানিয়েছেন। নতুন প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে চিলির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নীতিতে কী ধরনের পরিবর্তন আসে, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে দেশটির জনগণ ও আন্তর্জাতিক মহল।

লাতিন আমেরিকার দেশ চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন কট্টর ডানপন্থি নেতা হোসে আন্তোনিও কাস্ত। প্রায় সব ভোট গণনা শেষে দেখা গেছে, তিনি ৫৮ শতাংশ ভোট পেয়ে বামপন্থি জোটের প্রার্থী জেনেট জারাকে পরাজিত করেছেন।
রোববার রাজধানী সান্তিয়াগোতে ফলাফল ঘোষণার পর সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে কাস্ত বলেন, চিলির জনগণ পরিবর্তন চেয়েছিল এবং সেই পরিবর্তনের দায়িত্ব তিনি সম্মানের সঙ্গে পালন করবেন। তিনি আইন ও সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে দেশ পরিচালনার অঙ্গীকার করেন।
নির্বাচনি প্রচারণায় কাস্ত অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ, সীমান্ত কঠোরভাবে বন্ধ, অপরাধ দমনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং স্থবির অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি তিন লাখের বেশি অবৈধ অভিবাসীকে বহিষ্কারের কথাও ঘোষণা করেছিলেন, যা নির্বাচনে তাকে ডানপন্থি ভোটারদের বড় অংশের সমর্থন এনে দেয়।
নির্বাচনে জয়ের খবরে সান্তিয়াগোর বিভিন্ন এলাকায় কাস্তের সমর্থকরা জাতীয় পতাকা হাতে উল্লাসে মেতে ওঠেন। অনেকে গাড়ির হর্ন বাজিয়ে ও জাতীয় সংগীত গেয়ে তাদের আনন্দ প্রকাশ করেন। সমর্থকদের একটি অংশ সাবেক সামরিক শাসক অগাস্তো পিনোশের প্রতিও প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়, যা দেশজুড়ে নতুন করে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
পরাজয় মেনে নিয়ে বামপন্থি প্রার্থী জেনেট জারা বলেন, জনগণ স্পষ্ট ও শক্তিশালী বার্তা দিয়েছে। তিনি গণতন্ত্র ও শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
৫৯ বছর বয়সী হোসে আন্তোনিও কাস্ত এর আগে দুবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হলেও তৃতীয়বারে এসে জয়ী হলেন। তিনি নয় সন্তানের জনক এবং দীর্ঘদিন ধরে চিলির রক্ষণশীল রাজনীতির অন্যতম মুখ হিসেবে পরিচিত।
বিশ্লেষকদের মতে, চিলির এই নির্বাচন লাতিন আমেরিকায় ডানপন্থি রাজনৈতিক শক্তির উত্থানের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। এর আগে আর্জেন্টিনা, ইকুয়েডর, এল সালভাদরসহ একাধিক দেশে ডানপন্থি নেতৃত্ব ক্ষমতায় এসেছে।
কাস্তের জয়ে ইতোমধ্যে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ার মিলিসহ বিভিন্ন দেশের নেতারা অভিনন্দন জানিয়েছেন। নতুন প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে চিলির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নীতিতে কী ধরনের পরিবর্তন আসে, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে দেশটির জনগণ ও আন্তর্জাতিক মহল।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!