স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে অনেকেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করেন। এখন আবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) থেকেও অনেকেই স্বাস্থ্য পরামর্শ নিচ্ছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের উপর নির্ভরশীল হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ এবং প্রাণঘাতী হতে পারে।
গ্লিনিগলস হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মঞ্জুষা আগরওয়াল বলেন, এআই কখনোই শারীরিক পরীক্ষা করতে পারে না, প্রয়োজনীয় ডায়াগনস্টিক টেস্ট করাতে পারে না, রোগীর পূর্ণ চিকিৎসা ইতিহাস জানে না এবং অনেক সময় ভুল তথ্য বা আতঙ্ক ছড়াতে পারে। ফলে চিকিৎসা পেতে দেরি হয়ে বিপদ বাড়তে পারে।
চিকিৎসকদের মতে নিচের ৬টি স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া উচিত নয়:
১ বুকের ব্যথা- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থাকতে পারে। জরুরি চিকিৎসা ছাড়া জীবনহানির আশঙ্কা। ২ স্ট্রোকের লক্ষণ-মুখ বেঁকে যাওয়া, হাতের দুর্বলতা বা কথা জড়ানো দেখা দিলে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়া জরুরি। ৩ তীব্র পেটব্যথা-অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের মতো গুরুতর কারণ থাকতে পারে। ৪ উচ্চ জ্বরের সঙ্গে অজ্ঞান ভাব বা খিঁচুনি-মারাত্মক সংক্রমণ বা মেনিনজাইটিসের ইঙ্গিত হতে পারে। ৫ হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া বা দীর্ঘদিন ক্লান্তি-ক্যানসার বা অন্য কোনো গুরুতর অসুখের পূর্বাভাস হতে পারে। ৬ শ্বাসকষ্ট -অ্যাজমা বা ফুসফুসজনিত জটিলতায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।
তবে সাধারণ জীবনধারা, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বা প্রাথমিক ল্যাব রিপোর্ট বুঝতে এআই কাজে আসতে পারে। কিন্তু যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বা জরুরি চিকিৎসা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ।
স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে অনেকেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করেন। এখন আবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) থেকেও অনেকেই স্বাস্থ্য পরামর্শ নিচ্ছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের উপর নির্ভরশীল হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ এবং প্রাণঘাতী হতে পারে।
গ্লিনিগলস হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মঞ্জুষা আগরওয়াল বলেন, এআই কখনোই শারীরিক পরীক্ষা করতে পারে না, প্রয়োজনীয় ডায়াগনস্টিক টেস্ট করাতে পারে না, রোগীর পূর্ণ চিকিৎসা ইতিহাস জানে না এবং অনেক সময় ভুল তথ্য বা আতঙ্ক ছড়াতে পারে। ফলে চিকিৎসা পেতে দেরি হয়ে বিপদ বাড়তে পারে।
চিকিৎসকদের মতে নিচের ৬টি স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া উচিত নয়:
১ বুকের ব্যথা- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থাকতে পারে। জরুরি চিকিৎসা ছাড়া জীবনহানির আশঙ্কা। ২ স্ট্রোকের লক্ষণ-মুখ বেঁকে যাওয়া, হাতের দুর্বলতা বা কথা জড়ানো দেখা দিলে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়া জরুরি। ৩ তীব্র পেটব্যথা-অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের মতো গুরুতর কারণ থাকতে পারে। ৪ উচ্চ জ্বরের সঙ্গে অজ্ঞান ভাব বা খিঁচুনি-মারাত্মক সংক্রমণ বা মেনিনজাইটিসের ইঙ্গিত হতে পারে। ৫ হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া বা দীর্ঘদিন ক্লান্তি-ক্যানসার বা অন্য কোনো গুরুতর অসুখের পূর্বাভাস হতে পারে। ৬ শ্বাসকষ্ট -অ্যাজমা বা ফুসফুসজনিত জটিলতায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।
তবে সাধারণ জীবনধারা, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বা প্রাথমিক ল্যাব রিপোর্ট বুঝতে এআই কাজে আসতে পারে। কিন্তু যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বা জরুরি চিকিৎসা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ।
স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে অনেকেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করেন। এখন আবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) থেকেও অনেকেই স্বাস্থ্য পরামর্শ নিচ্ছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের উপর নির্ভরশীল হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ এবং প্রাণঘাতী হতে পারে।
গ্লিনিগলস হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মঞ্জুষা আগরওয়াল বলেন, এআই কখনোই শারীরিক পরীক্ষা করতে পারে না, প্রয়োজনীয় ডায়াগনস্টিক টেস্ট করাতে পারে না, রোগীর পূর্ণ চিকিৎসা ইতিহাস জানে না এবং অনেক সময় ভুল তথ্য বা আতঙ্ক ছড়াতে পারে। ফলে চিকিৎসা পেতে দেরি হয়ে বিপদ বাড়তে পারে।
চিকিৎসকদের মতে নিচের ৬টি স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া উচিত নয়:
১ বুকের ব্যথা- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থাকতে পারে। জরুরি চিকিৎসা ছাড়া জীবনহানির আশঙ্কা। ২ স্ট্রোকের লক্ষণ-মুখ বেঁকে যাওয়া, হাতের দুর্বলতা বা কথা জড়ানো দেখা দিলে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়া জরুরি। ৩ তীব্র পেটব্যথা-অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের মতো গুরুতর কারণ থাকতে পারে। ৪ উচ্চ জ্বরের সঙ্গে অজ্ঞান ভাব বা খিঁচুনি-মারাত্মক সংক্রমণ বা মেনিনজাইটিসের ইঙ্গিত হতে পারে। ৫ হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া বা দীর্ঘদিন ক্লান্তি-ক্যানসার বা অন্য কোনো গুরুতর অসুখের পূর্বাভাস হতে পারে। ৬ শ্বাসকষ্ট -অ্যাজমা বা ফুসফুসজনিত জটিলতায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।
তবে সাধারণ জীবনধারা, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বা প্রাথমিক ল্যাব রিপোর্ট বুঝতে এআই কাজে আসতে পারে। কিন্তু যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বা জরুরি চিকিৎসা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ।
স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে অনেকেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করেন। এখন আবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) থেকেও অনেকেই স্বাস্থ্য পরামর্শ নিচ্ছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের উপর নির্ভরশীল হওয়া ঝুঁকিপূর্ণ এবং প্রাণঘাতী হতে পারে।
গ্লিনিগলস হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মঞ্জুষা আগরওয়াল বলেন, এআই কখনোই শারীরিক পরীক্ষা করতে পারে না, প্রয়োজনীয় ডায়াগনস্টিক টেস্ট করাতে পারে না, রোগীর পূর্ণ চিকিৎসা ইতিহাস জানে না এবং অনেক সময় ভুল তথ্য বা আতঙ্ক ছড়াতে পারে। ফলে চিকিৎসা পেতে দেরি হয়ে বিপদ বাড়তে পারে।
চিকিৎসকদের মতে নিচের ৬টি স্বাস্থ্য সমস্যায় এআইয়ের পরামর্শ নেওয়া উচিত নয়:
১ বুকের ব্যথা- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থাকতে পারে। জরুরি চিকিৎসা ছাড়া জীবনহানির আশঙ্কা। ২ স্ট্রোকের লক্ষণ-মুখ বেঁকে যাওয়া, হাতের দুর্বলতা বা কথা জড়ানো দেখা দিলে দ্রুত হাসপাতালে যাওয়া জরুরি। ৩ তীব্র পেটব্যথা-অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের মতো গুরুতর কারণ থাকতে পারে। ৪ উচ্চ জ্বরের সঙ্গে অজ্ঞান ভাব বা খিঁচুনি-মারাত্মক সংক্রমণ বা মেনিনজাইটিসের ইঙ্গিত হতে পারে। ৫ হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া বা দীর্ঘদিন ক্লান্তি-ক্যানসার বা অন্য কোনো গুরুতর অসুখের পূর্বাভাস হতে পারে। ৬ শ্বাসকষ্ট -অ্যাজমা বা ফুসফুসজনিত জটিলতায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।
তবে সাধারণ জীবনধারা, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বা প্রাথমিক ল্যাব রিপোর্ট বুঝতে এআই কাজে আসতে পারে। কিন্তু যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ বা জরুরি চিকিৎসা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই সবচেয়ে নিরাপদ।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!