
বিপ্লবীদের খুন করে কখনোই বিপ্লবের চেতনা দমানো যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, হাদির শত্রুরা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশেরই শত্রু। কারণ হাদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বকীয় সংস্কৃতির পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, ‘এই দেশ, এই জাতি আমাদের। দেশ ও জাতির পাহারাদারি আমাদেরই করতে হবে। কোনো কালো চিলকে আর আমাদের ভাগ্য চুরমার করার সুযোগ দেওয়া হবে না—এটাই ছিল তাদের অঙ্গীকার। তারা বলেছিল, জীবন দেব, তবুও “চব্বিশ” দেব না। কেন তারা এই কথা বলেছিল, তা আমরা সবাই জানি। এটাই কি তাদের অপরাধ?’
জামায়াত আমির আরও বলেন, হাদি কখনো কারও প্রতি অন্যায় করেননি, কারও ওপর জুলুম চালাননি। বরং তিনি আজীবন ইনসাফের কথা বলেছেন। এমনকি শত্রুর প্রতিও যেন অবিচার না হয়—এই নীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।
তিনি বলেন, ‘যারা বিপ্লবী, তাদের খুন করে বিপ্লবের চেতনাকে হত্যা বা দমন করা যায় না। বরং সেই চেতনা আরও বিস্তৃত হয়। গতকালের জানাজা শুধু দেশেই নয়, সারা বিশ্বে মানুষের মধ্যে আবেগের সৃষ্টি করেছে।’
সরকারের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, সরকার এ পর্যন্ত যা করেছে, তাতে জনগণ মোটেই সন্তুষ্ট নয়। তবে হাদির জানাজায় প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টামণ্ডলীর উপস্থিতি থেকে তিনি আশা প্রকাশ করেন, তারা জনগণের অনুভূতি বুঝতে পেরেছেন।
তিনি দ্রুত খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে বলেন, ‘যদি খুনিরা পার পেয়ে যায়, তাহলে আপনার-আমার কারও জীবনই নিরাপদ থাকবে না।’

বিপ্লবীদের খুন করে কখনোই বিপ্লবের চেতনা দমানো যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, হাদির শত্রুরা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশেরই শত্রু। কারণ হাদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বকীয় সংস্কৃতির পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, ‘এই দেশ, এই জাতি আমাদের। দেশ ও জাতির পাহারাদারি আমাদেরই করতে হবে। কোনো কালো চিলকে আর আমাদের ভাগ্য চুরমার করার সুযোগ দেওয়া হবে না—এটাই ছিল তাদের অঙ্গীকার। তারা বলেছিল, জীবন দেব, তবুও “চব্বিশ” দেব না। কেন তারা এই কথা বলেছিল, তা আমরা সবাই জানি। এটাই কি তাদের অপরাধ?’
জামায়াত আমির আরও বলেন, হাদি কখনো কারও প্রতি অন্যায় করেননি, কারও ওপর জুলুম চালাননি। বরং তিনি আজীবন ইনসাফের কথা বলেছেন। এমনকি শত্রুর প্রতিও যেন অবিচার না হয়—এই নীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।
তিনি বলেন, ‘যারা বিপ্লবী, তাদের খুন করে বিপ্লবের চেতনাকে হত্যা বা দমন করা যায় না। বরং সেই চেতনা আরও বিস্তৃত হয়। গতকালের জানাজা শুধু দেশেই নয়, সারা বিশ্বে মানুষের মধ্যে আবেগের সৃষ্টি করেছে।’
সরকারের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, সরকার এ পর্যন্ত যা করেছে, তাতে জনগণ মোটেই সন্তুষ্ট নয়। তবে হাদির জানাজায় প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টামণ্ডলীর উপস্থিতি থেকে তিনি আশা প্রকাশ করেন, তারা জনগণের অনুভূতি বুঝতে পেরেছেন।
তিনি দ্রুত খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে বলেন, ‘যদি খুনিরা পার পেয়ে যায়, তাহলে আপনার-আমার কারও জীবনই নিরাপদ থাকবে না।’

বিপ্লবীদের খুন করে কখনোই বিপ্লবের চেতনা দমানো যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, হাদির শত্রুরা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশেরই শত্রু। কারণ হাদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বকীয় সংস্কৃতির পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, ‘এই দেশ, এই জাতি আমাদের। দেশ ও জাতির পাহারাদারি আমাদেরই করতে হবে। কোনো কালো চিলকে আর আমাদের ভাগ্য চুরমার করার সুযোগ দেওয়া হবে না—এটাই ছিল তাদের অঙ্গীকার। তারা বলেছিল, জীবন দেব, তবুও “চব্বিশ” দেব না। কেন তারা এই কথা বলেছিল, তা আমরা সবাই জানি। এটাই কি তাদের অপরাধ?’
জামায়াত আমির আরও বলেন, হাদি কখনো কারও প্রতি অন্যায় করেননি, কারও ওপর জুলুম চালাননি। বরং তিনি আজীবন ইনসাফের কথা বলেছেন। এমনকি শত্রুর প্রতিও যেন অবিচার না হয়—এই নীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।
তিনি বলেন, ‘যারা বিপ্লবী, তাদের খুন করে বিপ্লবের চেতনাকে হত্যা বা দমন করা যায় না। বরং সেই চেতনা আরও বিস্তৃত হয়। গতকালের জানাজা শুধু দেশেই নয়, সারা বিশ্বে মানুষের মধ্যে আবেগের সৃষ্টি করেছে।’
সরকারের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, সরকার এ পর্যন্ত যা করেছে, তাতে জনগণ মোটেই সন্তুষ্ট নয়। তবে হাদির জানাজায় প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টামণ্ডলীর উপস্থিতি থেকে তিনি আশা প্রকাশ করেন, তারা জনগণের অনুভূতি বুঝতে পেরেছেন।
তিনি দ্রুত খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে বলেন, ‘যদি খুনিরা পার পেয়ে যায়, তাহলে আপনার-আমার কারও জীবনই নিরাপদ থাকবে না।’

বিপ্লবীদের খুন করে কখনোই বিপ্লবের চেতনা দমানো যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, হাদির শত্রুরা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশেরই শত্রু। কারণ হাদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বকীয় সংস্কৃতির পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, ‘এই দেশ, এই জাতি আমাদের। দেশ ও জাতির পাহারাদারি আমাদেরই করতে হবে। কোনো কালো চিলকে আর আমাদের ভাগ্য চুরমার করার সুযোগ দেওয়া হবে না—এটাই ছিল তাদের অঙ্গীকার। তারা বলেছিল, জীবন দেব, তবুও “চব্বিশ” দেব না। কেন তারা এই কথা বলেছিল, তা আমরা সবাই জানি। এটাই কি তাদের অপরাধ?’
জামায়াত আমির আরও বলেন, হাদি কখনো কারও প্রতি অন্যায় করেননি, কারও ওপর জুলুম চালাননি। বরং তিনি আজীবন ইনসাফের কথা বলেছেন। এমনকি শত্রুর প্রতিও যেন অবিচার না হয়—এই নীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।
তিনি বলেন, ‘যারা বিপ্লবী, তাদের খুন করে বিপ্লবের চেতনাকে হত্যা বা দমন করা যায় না। বরং সেই চেতনা আরও বিস্তৃত হয়। গতকালের জানাজা শুধু দেশেই নয়, সারা বিশ্বে মানুষের মধ্যে আবেগের সৃষ্টি করেছে।’
সরকারের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, সরকার এ পর্যন্ত যা করেছে, তাতে জনগণ মোটেই সন্তুষ্ট নয়। তবে হাদির জানাজায় প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টামণ্ডলীর উপস্থিতি থেকে তিনি আশা প্রকাশ করেন, তারা জনগণের অনুভূতি বুঝতে পেরেছেন।
তিনি দ্রুত খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে বলেন, ‘যদি খুনিরা পার পেয়ে যায়, তাহলে আপনার-আমার কারও জীবনই নিরাপদ থাকবে না।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!