সংগৃহীত ছবি
আগামীতে সরকার গঠন করতে পারলে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোতে বড় পরিবর্তন আনতে বিএনপি নতুন অর্থনৈতিক মডেল প্রণয়ন করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘ইকোনমিক রিফর্ম সামিট ২০২৫’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, সরকারি নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে এনে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও দুর্নীতি হ্রাস করে অর্থনীতির গতি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি মন্তব্য করেন, “৩১ দফা বিএনপির প্রতিশ্রুতি। কেউ ঐকমত্য হোক বা না হোক বিএনপি তা বাস্তবায়ন করবে।”
তিনি বলেন, নীতি প্রণয়ন আমলাদের কাজ নয়; বরং সংশ্লিষ্ট ও বিশেষজ্ঞদের দিয়ে নীতি তৈরি করতে হবে। গণতান্ত্রিক অর্থনীতির ভিত্তিতে সবার অংশগ্রহণে নতুন মডেল তৈরি করা হবে। তৃণমূলে যারা অর্থনীতির চালিকাশক্তি-তাদের ওপর বিনিয়োগই হবে মূল লক্ষ্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, বড় প্রকল্পে অর্থায়ন কোনো ব্যাংকের কাজ নয়; দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ তুলতে হবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসিতে ভুল নিয়োগের কারণে অর্থনীতি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি।
দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগের পথে প্রধান বাধা হিসেবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণের কিছু নেই; তাদের দায়িত্ব বিকেন্দ্রীকরণ করলে স্বাভাবিকভাবেই জবাবদিহি বাড়বে।’ এজন্য বেসরকারি খাতকে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আবুল কাশেম খান, ড. মাশরুর রিয়াজ, মাহাদী আমিন, ড. নকিবুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। ‘ক্যাশলেস ইকোনমি অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন’ শীর্ষক সেশনে অংশ নেন সায়ীদ মোহাম্মদ কামাল ও ড. শাহাদত খান।
সংগৃহীত ছবি
আগামীতে সরকার গঠন করতে পারলে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোতে বড় পরিবর্তন আনতে বিএনপি নতুন অর্থনৈতিক মডেল প্রণয়ন করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘ইকোনমিক রিফর্ম সামিট ২০২৫’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, সরকারি নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে এনে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও দুর্নীতি হ্রাস করে অর্থনীতির গতি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি মন্তব্য করেন, “৩১ দফা বিএনপির প্রতিশ্রুতি। কেউ ঐকমত্য হোক বা না হোক বিএনপি তা বাস্তবায়ন করবে।”
তিনি বলেন, নীতি প্রণয়ন আমলাদের কাজ নয়; বরং সংশ্লিষ্ট ও বিশেষজ্ঞদের দিয়ে নীতি তৈরি করতে হবে। গণতান্ত্রিক অর্থনীতির ভিত্তিতে সবার অংশগ্রহণে নতুন মডেল তৈরি করা হবে। তৃণমূলে যারা অর্থনীতির চালিকাশক্তি-তাদের ওপর বিনিয়োগই হবে মূল লক্ষ্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, বড় প্রকল্পে অর্থায়ন কোনো ব্যাংকের কাজ নয়; দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ তুলতে হবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসিতে ভুল নিয়োগের কারণে অর্থনীতি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি।
দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগের পথে প্রধান বাধা হিসেবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণের কিছু নেই; তাদের দায়িত্ব বিকেন্দ্রীকরণ করলে স্বাভাবিকভাবেই জবাবদিহি বাড়বে।’ এজন্য বেসরকারি খাতকে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আবুল কাশেম খান, ড. মাশরুর রিয়াজ, মাহাদী আমিন, ড. নকিবুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। ‘ক্যাশলেস ইকোনমি অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন’ শীর্ষক সেশনে অংশ নেন সায়ীদ মোহাম্মদ কামাল ও ড. শাহাদত খান।
সংগৃহীত ছবি
আগামীতে সরকার গঠন করতে পারলে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোতে বড় পরিবর্তন আনতে বিএনপি নতুন অর্থনৈতিক মডেল প্রণয়ন করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘ইকোনমিক রিফর্ম সামিট ২০২৫’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, সরকারি নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে এনে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও দুর্নীতি হ্রাস করে অর্থনীতির গতি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি মন্তব্য করেন, “৩১ দফা বিএনপির প্রতিশ্রুতি। কেউ ঐকমত্য হোক বা না হোক বিএনপি তা বাস্তবায়ন করবে।”
তিনি বলেন, নীতি প্রণয়ন আমলাদের কাজ নয়; বরং সংশ্লিষ্ট ও বিশেষজ্ঞদের দিয়ে নীতি তৈরি করতে হবে। গণতান্ত্রিক অর্থনীতির ভিত্তিতে সবার অংশগ্রহণে নতুন মডেল তৈরি করা হবে। তৃণমূলে যারা অর্থনীতির চালিকাশক্তি-তাদের ওপর বিনিয়োগই হবে মূল লক্ষ্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, বড় প্রকল্পে অর্থায়ন কোনো ব্যাংকের কাজ নয়; দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ তুলতে হবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসিতে ভুল নিয়োগের কারণে অর্থনীতি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি।
দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগের পথে প্রধান বাধা হিসেবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণের কিছু নেই; তাদের দায়িত্ব বিকেন্দ্রীকরণ করলে স্বাভাবিকভাবেই জবাবদিহি বাড়বে।’ এজন্য বেসরকারি খাতকে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আবুল কাশেম খান, ড. মাশরুর রিয়াজ, মাহাদী আমিন, ড. নকিবুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। ‘ক্যাশলেস ইকোনমি অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন’ শীর্ষক সেশনে অংশ নেন সায়ীদ মোহাম্মদ কামাল ও ড. শাহাদত খান।
সংগৃহীত ছবি
আগামীতে সরকার গঠন করতে পারলে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোতে বড় পরিবর্তন আনতে বিএনপি নতুন অর্থনৈতিক মডেল প্রণয়ন করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘ইকোনমিক রিফর্ম সামিট ২০২৫’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, সরকারি নিয়ন্ত্রণ কমিয়ে এনে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও দুর্নীতি হ্রাস করে অর্থনীতির গতি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া হবে। তিনি মন্তব্য করেন, “৩১ দফা বিএনপির প্রতিশ্রুতি। কেউ ঐকমত্য হোক বা না হোক বিএনপি তা বাস্তবায়ন করবে।”
তিনি বলেন, নীতি প্রণয়ন আমলাদের কাজ নয়; বরং সংশ্লিষ্ট ও বিশেষজ্ঞদের দিয়ে নীতি তৈরি করতে হবে। গণতান্ত্রিক অর্থনীতির ভিত্তিতে সবার অংশগ্রহণে নতুন মডেল তৈরি করা হবে। তৃণমূলে যারা অর্থনীতির চালিকাশক্তি-তাদের ওপর বিনিয়োগই হবে মূল লক্ষ্য।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, বড় প্রকল্পে অর্থায়ন কোনো ব্যাংকের কাজ নয়; দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ তুলতে হবে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসিতে ভুল নিয়োগের কারণে অর্থনীতি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি।
দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগের পথে প্রধান বাধা হিসেবে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাকে চিহ্নিত করে তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণের কিছু নেই; তাদের দায়িত্ব বিকেন্দ্রীকরণ করলে স্বাভাবিকভাবেই জবাবদিহি বাড়বে।’ এজন্য বেসরকারি খাতকে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আবুল কাশেম খান, ড. মাশরুর রিয়াজ, মাহাদী আমিন, ড. নকিবুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। ‘ক্যাশলেস ইকোনমি অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন’ শীর্ষক সেশনে অংশ নেন সায়ীদ মোহাম্মদ কামাল ও ড. শাহাদত খান।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!