
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডে বরিশালের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেয়েছে খুলনা। চার দিনের ম্যাচে আড়াই দিনেই জয় তুলে নিয়েছে তারা। দুই ইনিংসে স্পিন জাদুতে ৮ উইকেট শিকার করে ম্যাচ সেরা হয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ফলোঅনে পড়া বরিশাল মাত্র ৩৮ রানের টার্গেট দিতে পারে খুলনাকে। ১০ ওভার ৫ বলেই নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা। তবে সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমেও ৩ উইকেট হারিয়েছে তারা।
ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ৩১৩ রানের পুঁজি পেয়েছিল খুলনা। এক পর্যায়ে ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারানো দলকে তিনশো পার করান জিয়াউর রহমান ও শেখ পারভেজ রহমান জীবন। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৯১ বলে ৬৯ রান করেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জিয়া। আর ৯ নম্বরে নেমে ৫টি করে চার-ছক্কা মেরে ৯৮ বলে দলের সর্বোচ্চ ৭৩ রান করেন জীবন।
এ ছাড়া দলের হয়ে উইকেটরক্ষক ইমরানউজ্জামান ৭৮ বলে ৪৩, সৌম্য সরকার ৬২ বলে ৩৭ এবং এনামুল হক ৪৪ বলে ৩০ রান করেছে। বরিশালের রুয়েল মিয়া ও মঈন খান ৩টি করে উইকেট নিয়েছে।
প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই চাপে পড়ে বরিশাল। আফিফের হ্যাট্রিকসহ ৬ উইকেট শিকারে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৪১ ওভার ৩ বল খেলে ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। আফিফ হোসেনের স্পিন ঘূর্ণিতে রীতিমতো চোখে সর্ষে ফুল দেখেছেন বরিশালের ব্যাটাররা। খুলনার হয়ে প্রথম ইনিংসে ১০ ওভার ৫ বল করে ৩১ রান খরচায় তুলে নেন ৬ উইকেট। তাতে ফলোঅনে পড়ে আবারো ব্যাটিং করে বরিশাল।
নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেও সুবিধা করতে পারেনি বরিশালের ব্যাটাররা। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ৩৯ ওভার দুই বলে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রানে তোলে তারা। আজ সোমবার তৃতীয় দিন ১০৫ রান যোগ করতেই বাকি ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে বরিশাল। সব মিলিয়ে ২২৪ রানে গুটিয়ে যায় তারা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ। এ ছাড়া ইফতেখার হোসেন ইফতির ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।
দুই ইনিংস মিলিয়ে বরিশাল ৩৫০ রান করে ৩৮ রানের টার্গেট দেয় বরিশাল। তবে মাত্র ৩৮ রানের লক্ষ্য ছুতেও ড্রেসিংরুমে ফিরে যান এনামুল হক বিজয়, সৌম্য সরকার ও ইমরানুজ্জামান। অমিত মজুমদার ২২ রানে এবং ইয়াসিন মজুমদার ৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। ১০ দশমিক ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডে বরিশালের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেয়েছে খুলনা। চার দিনের ম্যাচে আড়াই দিনেই জয় তুলে নিয়েছে তারা। দুই ইনিংসে স্পিন জাদুতে ৮ উইকেট শিকার করে ম্যাচ সেরা হয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ফলোঅনে পড়া বরিশাল মাত্র ৩৮ রানের টার্গেট দিতে পারে খুলনাকে। ১০ ওভার ৫ বলেই নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা। তবে সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমেও ৩ উইকেট হারিয়েছে তারা।
ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ৩১৩ রানের পুঁজি পেয়েছিল খুলনা। এক পর্যায়ে ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারানো দলকে তিনশো পার করান জিয়াউর রহমান ও শেখ পারভেজ রহমান জীবন। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৯১ বলে ৬৯ রান করেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জিয়া। আর ৯ নম্বরে নেমে ৫টি করে চার-ছক্কা মেরে ৯৮ বলে দলের সর্বোচ্চ ৭৩ রান করেন জীবন।
এ ছাড়া দলের হয়ে উইকেটরক্ষক ইমরানউজ্জামান ৭৮ বলে ৪৩, সৌম্য সরকার ৬২ বলে ৩৭ এবং এনামুল হক ৪৪ বলে ৩০ রান করেছে। বরিশালের রুয়েল মিয়া ও মঈন খান ৩টি করে উইকেট নিয়েছে।
প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই চাপে পড়ে বরিশাল। আফিফের হ্যাট্রিকসহ ৬ উইকেট শিকারে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৪১ ওভার ৩ বল খেলে ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। আফিফ হোসেনের স্পিন ঘূর্ণিতে রীতিমতো চোখে সর্ষে ফুল দেখেছেন বরিশালের ব্যাটাররা। খুলনার হয়ে প্রথম ইনিংসে ১০ ওভার ৫ বল করে ৩১ রান খরচায় তুলে নেন ৬ উইকেট। তাতে ফলোঅনে পড়ে আবারো ব্যাটিং করে বরিশাল।
নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেও সুবিধা করতে পারেনি বরিশালের ব্যাটাররা। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ৩৯ ওভার দুই বলে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রানে তোলে তারা। আজ সোমবার তৃতীয় দিন ১০৫ রান যোগ করতেই বাকি ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে বরিশাল। সব মিলিয়ে ২২৪ রানে গুটিয়ে যায় তারা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ। এ ছাড়া ইফতেখার হোসেন ইফতির ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।
দুই ইনিংস মিলিয়ে বরিশাল ৩৫০ রান করে ৩৮ রানের টার্গেট দেয় বরিশাল। তবে মাত্র ৩৮ রানের লক্ষ্য ছুতেও ড্রেসিংরুমে ফিরে যান এনামুল হক বিজয়, সৌম্য সরকার ও ইমরানুজ্জামান। অমিত মজুমদার ২২ রানে এবং ইয়াসিন মজুমদার ৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। ১০ দশমিক ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডে বরিশালের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেয়েছে খুলনা। চার দিনের ম্যাচে আড়াই দিনেই জয় তুলে নিয়েছে তারা। দুই ইনিংসে স্পিন জাদুতে ৮ উইকেট শিকার করে ম্যাচ সেরা হয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ফলোঅনে পড়া বরিশাল মাত্র ৩৮ রানের টার্গেট দিতে পারে খুলনাকে। ১০ ওভার ৫ বলেই নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা। তবে সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমেও ৩ উইকেট হারিয়েছে তারা।
ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ৩১৩ রানের পুঁজি পেয়েছিল খুলনা। এক পর্যায়ে ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারানো দলকে তিনশো পার করান জিয়াউর রহমান ও শেখ পারভেজ রহমান জীবন। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৯১ বলে ৬৯ রান করেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জিয়া। আর ৯ নম্বরে নেমে ৫টি করে চার-ছক্কা মেরে ৯৮ বলে দলের সর্বোচ্চ ৭৩ রান করেন জীবন।
এ ছাড়া দলের হয়ে উইকেটরক্ষক ইমরানউজ্জামান ৭৮ বলে ৪৩, সৌম্য সরকার ৬২ বলে ৩৭ এবং এনামুল হক ৪৪ বলে ৩০ রান করেছে। বরিশালের রুয়েল মিয়া ও মঈন খান ৩টি করে উইকেট নিয়েছে।
প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই চাপে পড়ে বরিশাল। আফিফের হ্যাট্রিকসহ ৬ উইকেট শিকারে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৪১ ওভার ৩ বল খেলে ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। আফিফ হোসেনের স্পিন ঘূর্ণিতে রীতিমতো চোখে সর্ষে ফুল দেখেছেন বরিশালের ব্যাটাররা। খুলনার হয়ে প্রথম ইনিংসে ১০ ওভার ৫ বল করে ৩১ রান খরচায় তুলে নেন ৬ উইকেট। তাতে ফলোঅনে পড়ে আবারো ব্যাটিং করে বরিশাল।
নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেও সুবিধা করতে পারেনি বরিশালের ব্যাটাররা। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ৩৯ ওভার দুই বলে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রানে তোলে তারা। আজ সোমবার তৃতীয় দিন ১০৫ রান যোগ করতেই বাকি ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে বরিশাল। সব মিলিয়ে ২২৪ রানে গুটিয়ে যায় তারা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ। এ ছাড়া ইফতেখার হোসেন ইফতির ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।
দুই ইনিংস মিলিয়ে বরিশাল ৩৫০ রান করে ৩৮ রানের টার্গেট দেয় বরিশাল। তবে মাত্র ৩৮ রানের লক্ষ্য ছুতেও ড্রেসিংরুমে ফিরে যান এনামুল হক বিজয়, সৌম্য সরকার ও ইমরানুজ্জামান। অমিত মজুমদার ২২ রানে এবং ইয়াসিন মজুমদার ৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। ১০ দশমিক ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডে বরিশালের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেয়েছে খুলনা। চার দিনের ম্যাচে আড়াই দিনেই জয় তুলে নিয়েছে তারা। দুই ইনিংসে স্পিন জাদুতে ৮ উইকেট শিকার করে ম্যাচ সেরা হয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ফলোঅনে পড়া বরিশাল মাত্র ৩৮ রানের টার্গেট দিতে পারে খুলনাকে। ১০ ওভার ৫ বলেই নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা। তবে সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমেও ৩ উইকেট হারিয়েছে তারা।
ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ৩১৩ রানের পুঁজি পেয়েছিল খুলনা। এক পর্যায়ে ১৯৩ রানে ৭ উইকেট হারানো দলকে তিনশো পার করান জিয়াউর রহমান ও শেখ পারভেজ রহমান জীবন। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৯১ বলে ৬৯ রান করেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক জিয়া। আর ৯ নম্বরে নেমে ৫টি করে চার-ছক্কা মেরে ৯৮ বলে দলের সর্বোচ্চ ৭৩ রান করেন জীবন।
এ ছাড়া দলের হয়ে উইকেটরক্ষক ইমরানউজ্জামান ৭৮ বলে ৪৩, সৌম্য সরকার ৬২ বলে ৩৭ এবং এনামুল হক ৪৪ বলে ৩০ রান করেছে। বরিশালের রুয়েল মিয়া ও মঈন খান ৩টি করে উইকেট নিয়েছে।
প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকেই চাপে পড়ে বরিশাল। আফিফের হ্যাট্রিকসহ ৬ উইকেট শিকারে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৪১ ওভার ৩ বল খেলে ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। আফিফ হোসেনের স্পিন ঘূর্ণিতে রীতিমতো চোখে সর্ষে ফুল দেখেছেন বরিশালের ব্যাটাররা। খুলনার হয়ে প্রথম ইনিংসে ১০ ওভার ৫ বল করে ৩১ রান খরচায় তুলে নেন ৬ উইকেট। তাতে ফলোঅনে পড়ে আবারো ব্যাটিং করে বরিশাল।
নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেও সুবিধা করতে পারেনি বরিশালের ব্যাটাররা। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ৩৯ ওভার দুই বলে ৪ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রানে তোলে তারা। আজ সোমবার তৃতীয় দিন ১০৫ রান যোগ করতেই বাকি ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে বরিশাল। সব মিলিয়ে ২২৪ রানে গুটিয়ে যায় তারা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন শামসুর রহমান শুভ। এ ছাড়া ইফতেখার হোসেন ইফতির ব্যাট থেকে আসে ৪০ রান।
দুই ইনিংস মিলিয়ে বরিশাল ৩৫০ রান করে ৩৮ রানের টার্গেট দেয় বরিশাল। তবে মাত্র ৩৮ রানের লক্ষ্য ছুতেও ড্রেসিংরুমে ফিরে যান এনামুল হক বিজয়, সৌম্য সরকার ও ইমরানুজ্জামান। অমিত মজুমদার ২২ রানে এবং ইয়াসিন মজুমদার ৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। ১০ দশমিক ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় খুলনা।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!