
চট্টগ্রামে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১৬ রানের হারে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে বোলিংয়ে নেমে সফরকারীদের ৩ উইকেটে ১৬৫ রানে থামালেও ব্যাটিংয়ে ধসে পড়ে লিটন দাসের দল। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ১৯.৪ ওভারে ১৪৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের টপ অর্ডার শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে। প্রথম ছয় ব্যাটারের মধ্যে রান পান কেবল তাওহিদ হৃদয় (২৫ বলে ২৮)। তানজিদ হাসান তামিম শুরু করেছিলেন ছক্কা দিয়ে হলেও ৫ বলে ১৫ রানে আউট হন। লিটন দাস (৫), সাইফ হাসান (৮), শামীম হোসেন (১) দ্রুত ফিরলে পাওয়ার প্লেতেই চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর নুরুল হাসান সোহান (৫) আউট হলে ৭৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কা স্পষ্ট হয়ে যায়।
শেষদিকে লোয়ার অর্ডারের তানজিম হাসান সাকিব (২৭ বলে ৩৩) এবং নাসুম আহমেদ (১২ বলে ২০) সপ্তম উইকেটে ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়ে আশার আলোর ঝলক দেখালেও তা ধরে রাখতে পারেননি তারা। বাকিদের মধ্যে তাসকিন ১০ এবং মোস্তাফিজ করেন ১১ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেডেন সিলস সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ৩২ রানে।
এর আগে শেষ পাঁচ ওভারে ৬৪ রানে বড় সংগ্রহ পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ওভারে তানজিম সাকিবকে টার্গেট করে রভম্যান পাওয়েল হাঁকান তিন ছক্কা। ২৮ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। সমান ৪৬ রান করেন শাই হোপ। তাসকিন আহমেদ ২ উইকেট নিলেও ৩৬ রান দেন। রিশাদ নেন ১ উইকেট।
আগামী ম্যাচে সমতা ফেরাতে মরিয়া বাংলাদেশ দল।

চট্টগ্রামে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১৬ রানের হারে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে বোলিংয়ে নেমে সফরকারীদের ৩ উইকেটে ১৬৫ রানে থামালেও ব্যাটিংয়ে ধসে পড়ে লিটন দাসের দল। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ১৯.৪ ওভারে ১৪৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের টপ অর্ডার শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে। প্রথম ছয় ব্যাটারের মধ্যে রান পান কেবল তাওহিদ হৃদয় (২৫ বলে ২৮)। তানজিদ হাসান তামিম শুরু করেছিলেন ছক্কা দিয়ে হলেও ৫ বলে ১৫ রানে আউট হন। লিটন দাস (৫), সাইফ হাসান (৮), শামীম হোসেন (১) দ্রুত ফিরলে পাওয়ার প্লেতেই চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর নুরুল হাসান সোহান (৫) আউট হলে ৭৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কা স্পষ্ট হয়ে যায়।
শেষদিকে লোয়ার অর্ডারের তানজিম হাসান সাকিব (২৭ বলে ৩৩) এবং নাসুম আহমেদ (১২ বলে ২০) সপ্তম উইকেটে ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়ে আশার আলোর ঝলক দেখালেও তা ধরে রাখতে পারেননি তারা। বাকিদের মধ্যে তাসকিন ১০ এবং মোস্তাফিজ করেন ১১ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেডেন সিলস সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ৩২ রানে।
এর আগে শেষ পাঁচ ওভারে ৬৪ রানে বড় সংগ্রহ পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ওভারে তানজিম সাকিবকে টার্গেট করে রভম্যান পাওয়েল হাঁকান তিন ছক্কা। ২৮ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। সমান ৪৬ রান করেন শাই হোপ। তাসকিন আহমেদ ২ উইকেট নিলেও ৩৬ রান দেন। রিশাদ নেন ১ উইকেট।
আগামী ম্যাচে সমতা ফেরাতে মরিয়া বাংলাদেশ দল।

চট্টগ্রামে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১৬ রানের হারে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে বোলিংয়ে নেমে সফরকারীদের ৩ উইকেটে ১৬৫ রানে থামালেও ব্যাটিংয়ে ধসে পড়ে লিটন দাসের দল। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ১৯.৪ ওভারে ১৪৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের টপ অর্ডার শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে। প্রথম ছয় ব্যাটারের মধ্যে রান পান কেবল তাওহিদ হৃদয় (২৫ বলে ২৮)। তানজিদ হাসান তামিম শুরু করেছিলেন ছক্কা দিয়ে হলেও ৫ বলে ১৫ রানে আউট হন। লিটন দাস (৫), সাইফ হাসান (৮), শামীম হোসেন (১) দ্রুত ফিরলে পাওয়ার প্লেতেই চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর নুরুল হাসান সোহান (৫) আউট হলে ৭৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কা স্পষ্ট হয়ে যায়।
শেষদিকে লোয়ার অর্ডারের তানজিম হাসান সাকিব (২৭ বলে ৩৩) এবং নাসুম আহমেদ (১২ বলে ২০) সপ্তম উইকেটে ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়ে আশার আলোর ঝলক দেখালেও তা ধরে রাখতে পারেননি তারা। বাকিদের মধ্যে তাসকিন ১০ এবং মোস্তাফিজ করেন ১১ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেডেন সিলস সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ৩২ রানে।
এর আগে শেষ পাঁচ ওভারে ৬৪ রানে বড় সংগ্রহ পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ওভারে তানজিম সাকিবকে টার্গেট করে রভম্যান পাওয়েল হাঁকান তিন ছক্কা। ২৮ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। সমান ৪৬ রান করেন শাই হোপ। তাসকিন আহমেদ ২ উইকেট নিলেও ৩৬ রান দেন। রিশাদ নেন ১ উইকেট।
আগামী ম্যাচে সমতা ফেরাতে মরিয়া বাংলাদেশ দল।

চট্টগ্রামে ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ১৬ রানের হারে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে বোলিংয়ে নেমে সফরকারীদের ৩ উইকেটে ১৬৫ রানে থামালেও ব্যাটিংয়ে ধসে পড়ে লিটন দাসের দল। নির্ধারিত ২০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ১৯.৪ ওভারে ১৪৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের টপ অর্ডার শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকে। প্রথম ছয় ব্যাটারের মধ্যে রান পান কেবল তাওহিদ হৃদয় (২৫ বলে ২৮)। তানজিদ হাসান তামিম শুরু করেছিলেন ছক্কা দিয়ে হলেও ৫ বলে ১৫ রানে আউট হন। লিটন দাস (৫), সাইফ হাসান (৮), শামীম হোসেন (১) দ্রুত ফিরলে পাওয়ার প্লেতেই চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর নুরুল হাসান সোহান (৫) আউট হলে ৭৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে হারের শঙ্কা স্পষ্ট হয়ে যায়।
শেষদিকে লোয়ার অর্ডারের তানজিম হাসান সাকিব (২৭ বলে ৩৩) এবং নাসুম আহমেদ (১২ বলে ২০) সপ্তম উইকেটে ২৩ বলে ৪০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়ে আশার আলোর ঝলক দেখালেও তা ধরে রাখতে পারেননি তারা। বাকিদের মধ্যে তাসকিন ১০ এবং মোস্তাফিজ করেন ১১ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেডেন সিলস সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন ৩২ রানে।
এর আগে শেষ পাঁচ ওভারে ৬৪ রানে বড় সংগ্রহ পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ওভারে তানজিম সাকিবকে টার্গেট করে রভম্যান পাওয়েল হাঁকান তিন ছক্কা। ২৮ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। সমান ৪৬ রান করেন শাই হোপ। তাসকিন আহমেদ ২ উইকেট নিলেও ৩৬ রান দেন। রিশাদ নেন ১ উইকেট।
আগামী ম্যাচে সমতা ফেরাতে মরিয়া বাংলাদেশ দল।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!