
পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আগামী রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে সরকার। প্রতিদিন ৫০টি করে আমদানি অনুমতি (আইপি) ইস্যু করা হবে, যেখানে প্রতিটি আইপিতে সর্বোচ্চ ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হবে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ১ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত যারা রপ্তানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তারাই কেবল নতুন করে আবেদন দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক মাত্র একবারই আবেদন করার সুযোগ পাবেন।
কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
এদিকে, বাজারে হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। মৌসুমের শুরুতেই দুই-তিন দিনের ব্যবধানে কেজিতে ২০–৩০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা বলছেন, বাড়তি দামের কারণে বাজারে পেঁয়াজের ওপর চাপ আরও বেড়েছে।

পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আগামী রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে সরকার। প্রতিদিন ৫০টি করে আমদানি অনুমতি (আইপি) ইস্যু করা হবে, যেখানে প্রতিটি আইপিতে সর্বোচ্চ ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হবে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ১ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত যারা রপ্তানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তারাই কেবল নতুন করে আবেদন দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক মাত্র একবারই আবেদন করার সুযোগ পাবেন।
কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
এদিকে, বাজারে হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। মৌসুমের শুরুতেই দুই-তিন দিনের ব্যবধানে কেজিতে ২০–৩০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা বলছেন, বাড়তি দামের কারণে বাজারে পেঁয়াজের ওপর চাপ আরও বেড়েছে।

পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আগামী রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে সরকার। প্রতিদিন ৫০টি করে আমদানি অনুমতি (আইপি) ইস্যু করা হবে, যেখানে প্রতিটি আইপিতে সর্বোচ্চ ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হবে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ১ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত যারা রপ্তানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তারাই কেবল নতুন করে আবেদন দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক মাত্র একবারই আবেদন করার সুযোগ পাবেন।
কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
এদিকে, বাজারে হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। মৌসুমের শুরুতেই দুই-তিন দিনের ব্যবধানে কেজিতে ২০–৩০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা বলছেন, বাড়তি দামের কারণে বাজারে পেঁয়াজের ওপর চাপ আরও বেড়েছে।

পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আগামী রোববার (৭ ডিসেম্বর) থেকে সীমিত পরিসরে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে সরকার। প্রতিদিন ৫০টি করে আমদানি অনুমতি (আইপি) ইস্যু করা হবে, যেখানে প্রতিটি আইপিতে সর্বোচ্চ ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হবে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গত ১ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত যারা রপ্তানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তারাই কেবল নতুন করে আবেদন দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক মাত্র একবারই আবেদন করার সুযোগ পাবেন।
কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
এদিকে, বাজারে হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। মৌসুমের শুরুতেই দুই-তিন দিনের ব্যবধানে কেজিতে ২০–৩০ টাকা পর্যন্ত দাম বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা বলছেন, বাড়তি দামের কারণে বাজারে পেঁয়াজের ওপর চাপ আরও বেড়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!