দেশবরেণ্য লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
তার মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল এবং হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন ফরিদা পারভীন। নিয়মিত ডায়ালাইসিস করাতে হতো তাকে। গত ২ সেপ্টেম্বর ডায়ালাইসিসের পর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সর্বশেষ গত ১০ সেপ্টেম্বর অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়। অবশেষে আজ রাতেই তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান।
ফরিদা পারভীন ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত পরিবেশন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালে দেশের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পান। পরে লালনসংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে তিনি দেশব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।
সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়া ১৯৯৩ সালে সিনেমার গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২০০৮ সালে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার অ্যাওয়ার্ড পান।
লোকসংগীতের কিংবদন্তি ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে সংগীতাঙ্গনে নেমে এসেছে গভীর শোক।
দেশবরেণ্য লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
তার মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল এবং হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন ফরিদা পারভীন। নিয়মিত ডায়ালাইসিস করাতে হতো তাকে। গত ২ সেপ্টেম্বর ডায়ালাইসিসের পর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সর্বশেষ গত ১০ সেপ্টেম্বর অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়। অবশেষে আজ রাতেই তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান।
ফরিদা পারভীন ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত পরিবেশন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালে দেশের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পান। পরে লালনসংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে তিনি দেশব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।
সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়া ১৯৯৩ সালে সিনেমার গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২০০৮ সালে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার অ্যাওয়ার্ড পান।
লোকসংগীতের কিংবদন্তি ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে সংগীতাঙ্গনে নেমে এসেছে গভীর শোক।
০
দেশবরেণ্য লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
তার মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল এবং হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন ফরিদা পারভীন। নিয়মিত ডায়ালাইসিস করাতে হতো তাকে। গত ২ সেপ্টেম্বর ডায়ালাইসিসের পর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সর্বশেষ গত ১০ সেপ্টেম্বর অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়। অবশেষে আজ রাতেই তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান।
ফরিদা পারভীন ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত পরিবেশন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালে দেশের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পান। পরে লালনসংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে তিনি দেশব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।
সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়া ১৯৯৩ সালে সিনেমার গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২০০৮ সালে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার অ্যাওয়ার্ড পান।
লোকসংগীতের কিংবদন্তি ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে সংগীতাঙ্গনে নেমে এসেছে গভীর শোক।
দেশবরেণ্য লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
তার মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল এবং হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন ফরিদা পারভীন। নিয়মিত ডায়ালাইসিস করাতে হতো তাকে। গত ২ সেপ্টেম্বর ডায়ালাইসিসের পর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সর্বশেষ গত ১০ সেপ্টেম্বর অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়। অবশেষে আজ রাতেই তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান।
ফরিদা পারভীন ১৯৬৮ সালে রাজশাহী বেতারের তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে নজরুলসংগীত পরিবেশন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালে দেশের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পান। পরে লালনসংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে তিনি দেশব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন।
সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়া ১৯৯৩ সালে সিনেমার গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ২০০৮ সালে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার অ্যাওয়ার্ড পান।
লোকসংগীতের কিংবদন্তি ফরিদা পারভীনের মৃত্যুতে সংগীতাঙ্গনে নেমে এসেছে গভীর শোক।