পর্ন-তারকা যুগল। সংগৃহীত ছবি
আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি সাইটে কনটেন্ট প্রকাশ করে বাংলাদেশকে বিতর্কের মুখে ফেলে দেওয়া সেই বাংলাদেশি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। রোববার (১৯ অক্টোবর) বান্দরবান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান।
তিনি জানান, বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত একটি আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই দম্পতির বিরুদ্ধে পর্নো ওয়েবসাইটগুলোতে অন্য বাংলাদেশিদের যুক্ত করার অভিযোগ রয়েছে। মূলত নতুনদের যুক্ত করলে আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটগুলো মুনাফা দিত।
জসীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ওই দম্পতি বিদেশি একটি ওয়েবসাইটে নিয়মিত পর্নো কনটেন্ট আপলোড করতেন। তাদের পরিচালিত চ্যানেলটি বিশ্বের জনপ্রিয় পর্নো সাইটগুলোর মধ্যে একটি শীর্ষস্থানে উঠে আসে। শুধু তারা নিজেরাই নয় রয়েছে অন্যদের যুক্ত করার অভিযোগও। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে বিস্তারিত জানানো হবে।
বাংলাদেশের পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফি উৎপাদন ও বিতরণ একটি ফৌজদারি অপরাধ।
গ্রেপ্তার দম্পতির নাম বৃষ্টি ও আজিম। পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামে এবং তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের একটি থানায় মাদকের মামলা রয়েছে। ওই মামলায় একবার তিনি গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন। আর তার স্ত্রী বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলায়।
দাম্পত্য জীবনে তারা যৌথভাবে পর্নোগ্রাফিক ভিডিও তৈরি করে বিভিন্ন পেইড সাইটে প্রকাশ করতেন। বিষয়টি সাইবার গোয়েন্দাদের নজরে আসার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এরপর বান্দরবানে অবস্থান নিশ্চিত করে সিআইডি তাদের গ্রেপ্তার করে। সিআইডি জানিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে, বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে দ্যা ডিসেন্ট। সেই প্রতিবেদনের সূত্র ধরেই, অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করে।
পর্ন-তারকা যুগল। সংগৃহীত ছবি
আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি সাইটে কনটেন্ট প্রকাশ করে বাংলাদেশকে বিতর্কের মুখে ফেলে দেওয়া সেই বাংলাদেশি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। রোববার (১৯ অক্টোবর) বান্দরবান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান।
তিনি জানান, বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত একটি আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই দম্পতির বিরুদ্ধে পর্নো ওয়েবসাইটগুলোতে অন্য বাংলাদেশিদের যুক্ত করার অভিযোগ রয়েছে। মূলত নতুনদের যুক্ত করলে আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটগুলো মুনাফা দিত।
জসীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ওই দম্পতি বিদেশি একটি ওয়েবসাইটে নিয়মিত পর্নো কনটেন্ট আপলোড করতেন। তাদের পরিচালিত চ্যানেলটি বিশ্বের জনপ্রিয় পর্নো সাইটগুলোর মধ্যে একটি শীর্ষস্থানে উঠে আসে। শুধু তারা নিজেরাই নয় রয়েছে অন্যদের যুক্ত করার অভিযোগও। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে বিস্তারিত জানানো হবে।
বাংলাদেশের পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফি উৎপাদন ও বিতরণ একটি ফৌজদারি অপরাধ।
গ্রেপ্তার দম্পতির নাম বৃষ্টি ও আজিম। পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামে এবং তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের একটি থানায় মাদকের মামলা রয়েছে। ওই মামলায় একবার তিনি গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন। আর তার স্ত্রী বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলায়।
দাম্পত্য জীবনে তারা যৌথভাবে পর্নোগ্রাফিক ভিডিও তৈরি করে বিভিন্ন পেইড সাইটে প্রকাশ করতেন। বিষয়টি সাইবার গোয়েন্দাদের নজরে আসার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এরপর বান্দরবানে অবস্থান নিশ্চিত করে সিআইডি তাদের গ্রেপ্তার করে। সিআইডি জানিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে, বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে দ্যা ডিসেন্ট। সেই প্রতিবেদনের সূত্র ধরেই, অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করে।
পর্ন-তারকা যুগল। সংগৃহীত ছবি
আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি সাইটে কনটেন্ট প্রকাশ করে বাংলাদেশকে বিতর্কের মুখে ফেলে দেওয়া সেই বাংলাদেশি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। রোববার (১৯ অক্টোবর) বান্দরবান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান।
তিনি জানান, বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত একটি আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই দম্পতির বিরুদ্ধে পর্নো ওয়েবসাইটগুলোতে অন্য বাংলাদেশিদের যুক্ত করার অভিযোগ রয়েছে। মূলত নতুনদের যুক্ত করলে আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটগুলো মুনাফা দিত।
জসীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ওই দম্পতি বিদেশি একটি ওয়েবসাইটে নিয়মিত পর্নো কনটেন্ট আপলোড করতেন। তাদের পরিচালিত চ্যানেলটি বিশ্বের জনপ্রিয় পর্নো সাইটগুলোর মধ্যে একটি শীর্ষস্থানে উঠে আসে। শুধু তারা নিজেরাই নয় রয়েছে অন্যদের যুক্ত করার অভিযোগও। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে বিস্তারিত জানানো হবে।
বাংলাদেশের পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফি উৎপাদন ও বিতরণ একটি ফৌজদারি অপরাধ।
গ্রেপ্তার দম্পতির নাম বৃষ্টি ও আজিম। পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামে এবং তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের একটি থানায় মাদকের মামলা রয়েছে। ওই মামলায় একবার তিনি গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন। আর তার স্ত্রী বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলায়।
দাম্পত্য জীবনে তারা যৌথভাবে পর্নোগ্রাফিক ভিডিও তৈরি করে বিভিন্ন পেইড সাইটে প্রকাশ করতেন। বিষয়টি সাইবার গোয়েন্দাদের নজরে আসার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এরপর বান্দরবানে অবস্থান নিশ্চিত করে সিআইডি তাদের গ্রেপ্তার করে। সিআইডি জানিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে, বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে দ্যা ডিসেন্ট। সেই প্রতিবেদনের সূত্র ধরেই, অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করে।
পর্ন-তারকা যুগল। সংগৃহীত ছবি
আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি সাইটে কনটেন্ট প্রকাশ করে বাংলাদেশকে বিতর্কের মুখে ফেলে দেওয়া সেই বাংলাদেশি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। রোববার (১৯ অক্টোবর) বান্দরবান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান।
তিনি জানান, বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত একটি আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই দম্পতির বিরুদ্ধে পর্নো ওয়েবসাইটগুলোতে অন্য বাংলাদেশিদের যুক্ত করার অভিযোগ রয়েছে। মূলত নতুনদের যুক্ত করলে আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটগুলো মুনাফা দিত।
জসীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ওই দম্পতি বিদেশি একটি ওয়েবসাইটে নিয়মিত পর্নো কনটেন্ট আপলোড করতেন। তাদের পরিচালিত চ্যানেলটি বিশ্বের জনপ্রিয় পর্নো সাইটগুলোর মধ্যে একটি শীর্ষস্থানে উঠে আসে। শুধু তারা নিজেরাই নয় রয়েছে অন্যদের যুক্ত করার অভিযোগও। এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে বিস্তারিত জানানো হবে।
বাংলাদেশের পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফি উৎপাদন ও বিতরণ একটি ফৌজদারি অপরাধ।
গ্রেপ্তার দম্পতির নাম বৃষ্টি ও আজিম। পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার আজিমের বাড়ি চট্টগ্রামে এবং তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের একটি থানায় মাদকের মামলা রয়েছে। ওই মামলায় একবার তিনি গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন। আর তার স্ত্রী বৃষ্টির বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলায়।
দাম্পত্য জীবনে তারা যৌথভাবে পর্নোগ্রাফিক ভিডিও তৈরি করে বিভিন্ন পেইড সাইটে প্রকাশ করতেন। বিষয়টি সাইবার গোয়েন্দাদের নজরে আসার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়। এরপর বান্দরবানে অবস্থান নিশ্চিত করে সিআইডি তাদের গ্রেপ্তার করে। সিআইডি জানিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
এর আগে, বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে দ্যা ডিসেন্ট। সেই প্রতিবেদনের সূত্র ধরেই, অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!