
সারা দিনের ধুলা-বালিতে ত্বক অপরিষ্কার হয়ে যায়। মুখ পরিষ্কার রাখার জন্য অনেকে বিভিন্ন ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন। রূপরুটিনে ফেসপ্যাকের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ এটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ফেসিয়ালে সাধারণত ক্লিনজিং, স্ক্রাবিং এবং ম্যাসেজের পর ফেসপ্যাক ব্যবহার করা হয়। আবার বাড়ি ফিরে ক্লান্তি কমাতে অনেকে ঘরোয়া প্যাকও ব্যবহার করেন। কিন্তু এই প্রসাধনীটি ব্যবহার করার নির্দিষ্ট সময় আছে, যা অনেকেই জানেন না।
আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে, দিনের নির্দিষ্ট সময়ে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকে জন্য বেশি উপকার পাওয়া যায়। এর পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক কারণ হলো ত্বকের রক্ত চলাচলের একটি নির্দিষ্ট ধরন রয়েছে, যার উপর ভিত্তি করেই সঠিক সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
সূর্য ডোবার পর, অর্থাৎ রাতে ঘুমানোর আগে, মুখে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক বিশ্রাম নেওয়ার সময় পায় এবং নতুন কোষ তৈরি করে। ফলে প্যাকের উপাদানগুলো গভীরভাবে শোষিত হয়। এটি শুধু ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে না, ত্বককে করে উজ্জ্বল ও সতেজ।
১. ত্বক পুনরুজ্জীবন করে
রাতে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে নতুন কোষ তৈরি করে। ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে এই প্রক্রিয়া আরও সক্রিয় হয়। এতে ত্বক সতেজ থাকে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ, যেমন বলিরেখা, কমাতে সাহায্য করে।
২. গভীরভাবে আর্দ্র করে সারাদিন নানা প্রসাধনী ও মেকআপে মুখ ঢেকে থাকে। রাতে মুখ ধোয়ার পর ত্বক স্বাভাবিকভাবেই নিষ্প্রাণ মনে হতে পারে এবং অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করার করলে ত্বকে দীর্ঘক্ষণ আর্দ্র থাকে। ফলে ত্বক নরম, মসৃণ এবং সতেজ দেখায়।
৩. কোষ মেরামত ও কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায় রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ঘুমের সময় বৃদ্ধি হরমোন নিঃসৃত হয়, যা ত্বকের কোষ মেরামত এবং কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। ফেসপ্যাক এই প্রক্রিয়াকে আরও ভালো ভাবে করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বক থাকে মজবুত, নরম এবং উজ্জ্বল।
৪. ত্বক উজ্জ্বল করে রাতে ভিটামিন সি বা নিয়াসিনামাইড যুক্ত ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের দাগ কমে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে ত্বক থাকে প্রাণবন্ত, সতেজ এবং উজ্জ্বল।
৫. ময়লা ও ধুলা থেকে সুরক্ষা দেয় সারাদিন মুখে জমে থাকা ধুলা, ময়লা এবং তেল রাতে পরিষ্কার করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। শুধু ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। তাই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা উচিত। ফেসপ্যাক ত্বকের উপর একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে, যা রাতে ত্বককে ধুলা এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান থেকে রক্ষা করে। ফলে ত্বক থাকে সতেজ, নরম।
৬. ক্লান্তি দূর করে আমাদের চেহারায় সারাদিনের ক্লান্তি ফুটে ওঠে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক সতেজ হয় এবং ক্লান্তির ছাপ কমে যায়।
সার্বিক সৌন্দর্য বজায় রাখতে খাওয়াদাওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি পান জরুরি। তবে এটি সত্য যে, কিছু জিনিস ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতেও কার্যকর।

সারা দিনের ধুলা-বালিতে ত্বক অপরিষ্কার হয়ে যায়। মুখ পরিষ্কার রাখার জন্য অনেকে বিভিন্ন ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন। রূপরুটিনে ফেসপ্যাকের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ এটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ফেসিয়ালে সাধারণত ক্লিনজিং, স্ক্রাবিং এবং ম্যাসেজের পর ফেসপ্যাক ব্যবহার করা হয়। আবার বাড়ি ফিরে ক্লান্তি কমাতে অনেকে ঘরোয়া প্যাকও ব্যবহার করেন। কিন্তু এই প্রসাধনীটি ব্যবহার করার নির্দিষ্ট সময় আছে, যা অনেকেই জানেন না।
আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে, দিনের নির্দিষ্ট সময়ে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকে জন্য বেশি উপকার পাওয়া যায়। এর পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক কারণ হলো ত্বকের রক্ত চলাচলের একটি নির্দিষ্ট ধরন রয়েছে, যার উপর ভিত্তি করেই সঠিক সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
সূর্য ডোবার পর, অর্থাৎ রাতে ঘুমানোর আগে, মুখে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক বিশ্রাম নেওয়ার সময় পায় এবং নতুন কোষ তৈরি করে। ফলে প্যাকের উপাদানগুলো গভীরভাবে শোষিত হয়। এটি শুধু ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে না, ত্বককে করে উজ্জ্বল ও সতেজ।
১. ত্বক পুনরুজ্জীবন করে
রাতে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে নতুন কোষ তৈরি করে। ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে এই প্রক্রিয়া আরও সক্রিয় হয়। এতে ত্বক সতেজ থাকে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ, যেমন বলিরেখা, কমাতে সাহায্য করে।
২. গভীরভাবে আর্দ্র করে সারাদিন নানা প্রসাধনী ও মেকআপে মুখ ঢেকে থাকে। রাতে মুখ ধোয়ার পর ত্বক স্বাভাবিকভাবেই নিষ্প্রাণ মনে হতে পারে এবং অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করার করলে ত্বকে দীর্ঘক্ষণ আর্দ্র থাকে। ফলে ত্বক নরম, মসৃণ এবং সতেজ দেখায়।
৩. কোষ মেরামত ও কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায় রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ঘুমের সময় বৃদ্ধি হরমোন নিঃসৃত হয়, যা ত্বকের কোষ মেরামত এবং কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। ফেসপ্যাক এই প্রক্রিয়াকে আরও ভালো ভাবে করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বক থাকে মজবুত, নরম এবং উজ্জ্বল।
৪. ত্বক উজ্জ্বল করে রাতে ভিটামিন সি বা নিয়াসিনামাইড যুক্ত ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের দাগ কমে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে ত্বক থাকে প্রাণবন্ত, সতেজ এবং উজ্জ্বল।
৫. ময়লা ও ধুলা থেকে সুরক্ষা দেয় সারাদিন মুখে জমে থাকা ধুলা, ময়লা এবং তেল রাতে পরিষ্কার করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। শুধু ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। তাই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা উচিত। ফেসপ্যাক ত্বকের উপর একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে, যা রাতে ত্বককে ধুলা এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান থেকে রক্ষা করে। ফলে ত্বক থাকে সতেজ, নরম।
৬. ক্লান্তি দূর করে আমাদের চেহারায় সারাদিনের ক্লান্তি ফুটে ওঠে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক সতেজ হয় এবং ক্লান্তির ছাপ কমে যায়।
সার্বিক সৌন্দর্য বজায় রাখতে খাওয়াদাওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি পান জরুরি। তবে এটি সত্য যে, কিছু জিনিস ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতেও কার্যকর।

সারা দিনের ধুলা-বালিতে ত্বক অপরিষ্কার হয়ে যায়। মুখ পরিষ্কার রাখার জন্য অনেকে বিভিন্ন ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন। রূপরুটিনে ফেসপ্যাকের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ এটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ফেসিয়ালে সাধারণত ক্লিনজিং, স্ক্রাবিং এবং ম্যাসেজের পর ফেসপ্যাক ব্যবহার করা হয়। আবার বাড়ি ফিরে ক্লান্তি কমাতে অনেকে ঘরোয়া প্যাকও ব্যবহার করেন। কিন্তু এই প্রসাধনীটি ব্যবহার করার নির্দিষ্ট সময় আছে, যা অনেকেই জানেন না।
আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে, দিনের নির্দিষ্ট সময়ে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকে জন্য বেশি উপকার পাওয়া যায়। এর পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক কারণ হলো ত্বকের রক্ত চলাচলের একটি নির্দিষ্ট ধরন রয়েছে, যার উপর ভিত্তি করেই সঠিক সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
সূর্য ডোবার পর, অর্থাৎ রাতে ঘুমানোর আগে, মুখে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক বিশ্রাম নেওয়ার সময় পায় এবং নতুন কোষ তৈরি করে। ফলে প্যাকের উপাদানগুলো গভীরভাবে শোষিত হয়। এটি শুধু ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে না, ত্বককে করে উজ্জ্বল ও সতেজ।
১. ত্বক পুনরুজ্জীবন করে
রাতে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে নতুন কোষ তৈরি করে। ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে এই প্রক্রিয়া আরও সক্রিয় হয়। এতে ত্বক সতেজ থাকে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ, যেমন বলিরেখা, কমাতে সাহায্য করে।
২. গভীরভাবে আর্দ্র করে সারাদিন নানা প্রসাধনী ও মেকআপে মুখ ঢেকে থাকে। রাতে মুখ ধোয়ার পর ত্বক স্বাভাবিকভাবেই নিষ্প্রাণ মনে হতে পারে এবং অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করার করলে ত্বকে দীর্ঘক্ষণ আর্দ্র থাকে। ফলে ত্বক নরম, মসৃণ এবং সতেজ দেখায়।
৩. কোষ মেরামত ও কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায় রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ঘুমের সময় বৃদ্ধি হরমোন নিঃসৃত হয়, যা ত্বকের কোষ মেরামত এবং কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। ফেসপ্যাক এই প্রক্রিয়াকে আরও ভালো ভাবে করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বক থাকে মজবুত, নরম এবং উজ্জ্বল।
৪. ত্বক উজ্জ্বল করে রাতে ভিটামিন সি বা নিয়াসিনামাইড যুক্ত ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের দাগ কমে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে ত্বক থাকে প্রাণবন্ত, সতেজ এবং উজ্জ্বল।
৫. ময়লা ও ধুলা থেকে সুরক্ষা দেয় সারাদিন মুখে জমে থাকা ধুলা, ময়লা এবং তেল রাতে পরিষ্কার করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। শুধু ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। তাই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা উচিত। ফেসপ্যাক ত্বকের উপর একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে, যা রাতে ত্বককে ধুলা এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান থেকে রক্ষা করে। ফলে ত্বক থাকে সতেজ, নরম।
৬. ক্লান্তি দূর করে আমাদের চেহারায় সারাদিনের ক্লান্তি ফুটে ওঠে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক সতেজ হয় এবং ক্লান্তির ছাপ কমে যায়।
সার্বিক সৌন্দর্য বজায় রাখতে খাওয়াদাওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি পান জরুরি। তবে এটি সত্য যে, কিছু জিনিস ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতেও কার্যকর।

সারা দিনের ধুলা-বালিতে ত্বক অপরিষ্কার হয়ে যায়। মুখ পরিষ্কার রাখার জন্য অনেকে বিভিন্ন ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন। রূপরুটিনে ফেসপ্যাকের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ এটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ফেসিয়ালে সাধারণত ক্লিনজিং, স্ক্রাবিং এবং ম্যাসেজের পর ফেসপ্যাক ব্যবহার করা হয়। আবার বাড়ি ফিরে ক্লান্তি কমাতে অনেকে ঘরোয়া প্যাকও ব্যবহার করেন। কিন্তু এই প্রসাধনীটি ব্যবহার করার নির্দিষ্ট সময় আছে, যা অনেকেই জানেন না।
আয়ুর্বেদে বলা হয়েছে, দিনের নির্দিষ্ট সময়ে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকে জন্য বেশি উপকার পাওয়া যায়। এর পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক কারণ হলো ত্বকের রক্ত চলাচলের একটি নির্দিষ্ট ধরন রয়েছে, যার উপর ভিত্তি করেই সঠিক সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
সূর্য ডোবার পর, অর্থাৎ রাতে ঘুমানোর আগে, মুখে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক বিশ্রাম নেওয়ার সময় পায় এবং নতুন কোষ তৈরি করে। ফলে প্যাকের উপাদানগুলো গভীরভাবে শোষিত হয়। এটি শুধু ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে না, ত্বককে করে উজ্জ্বল ও সতেজ।
১. ত্বক পুনরুজ্জীবন করে
রাতে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে নতুন কোষ তৈরি করে। ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে এই প্রক্রিয়া আরও সক্রিয় হয়। এতে ত্বক সতেজ থাকে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ, যেমন বলিরেখা, কমাতে সাহায্য করে।
২. গভীরভাবে আর্দ্র করে সারাদিন নানা প্রসাধনী ও মেকআপে মুখ ঢেকে থাকে। রাতে মুখ ধোয়ার পর ত্বক স্বাভাবিকভাবেই নিষ্প্রাণ মনে হতে পারে এবং অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করার করলে ত্বকে দীর্ঘক্ষণ আর্দ্র থাকে। ফলে ত্বক নরম, মসৃণ এবং সতেজ দেখায়।
৩. কোষ মেরামত ও কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায় রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ঘুমের সময় বৃদ্ধি হরমোন নিঃসৃত হয়, যা ত্বকের কোষ মেরামত এবং কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে। ফেসপ্যাক এই প্রক্রিয়াকে আরও ভালো ভাবে করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বক থাকে মজবুত, নরম এবং উজ্জ্বল।
৪. ত্বক উজ্জ্বল করে রাতে ভিটামিন সি বা নিয়াসিনামাইড যুক্ত ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের দাগ কমে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে ত্বক থাকে প্রাণবন্ত, সতেজ এবং উজ্জ্বল।
৫. ময়লা ও ধুলা থেকে সুরক্ষা দেয় সারাদিন মুখে জমে থাকা ধুলা, ময়লা এবং তেল রাতে পরিষ্কার করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। শুধু ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করা সম্ভব নয়। তাই ফেসপ্যাক ব্যবহার করা উচিত। ফেসপ্যাক ত্বকের উপর একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর তৈরি করে, যা রাতে ত্বককে ধুলা এবং অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান থেকে রক্ষা করে। ফলে ত্বক থাকে সতেজ, নরম।
৬. ক্লান্তি দূর করে আমাদের চেহারায় সারাদিনের ক্লান্তি ফুটে ওঠে। রাতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক সতেজ হয় এবং ক্লান্তির ছাপ কমে যায়।
সার্বিক সৌন্দর্য বজায় রাখতে খাওয়াদাওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি পান জরুরি। তবে এটি সত্য যে, কিছু জিনিস ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতেও কার্যকর।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!