আগামী জাতীয় নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীদের বিজয়ী করতে আর্থিক কোরবানি ও নানাভাবে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মগবাজারের আল-ফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগ আয়োজিত মজলিসে শূরার অধিবেশনে তিনি এ আহ্বান জানান।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আল্লাহর রহমতে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির জয়লাভ করেছে। এই বিজয় অনেককে অনুপ্রাণিত করেছে, যার ইতিবাচক প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে আশা করা যায়।
তিনি আরও বলেন, যারা জামায়াতকে ভালোবাসেন এবং যাদের জামায়াতও মূল্যায়ন করে, তাদের নিয়েই আগামীতে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্য রয়েছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের দমন-পীড়ন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করেছেন জামায়াত নেতাকর্মীরা। অনেকে জীবন দিয়েছেন। তাদের ত্যাগ-কুরবানির বিনিময়েই আমরা আজ স্বাধীন পরিবেশে কাজ করতে পারছি।
তিনি নেতাকর্মীদের অহংকার না করে বিনয়ী হয়ে জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকার পরামর্শ দেন।
দিনব্যাপী এ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকা। অনুষ্ঠানে ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬’ শীর্ষক বক্তব্য দেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরান পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আবদুল হালিম। এতে মহিলা বিভাগের কর্মপরিষদ সদস্যসহ সারাদেশ থেকে নির্বাচিত শূরা সদস্যরা অংশ নেন।
আগামী জাতীয় নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীদের বিজয়ী করতে আর্থিক কোরবানি ও নানাভাবে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মগবাজারের আল-ফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগ আয়োজিত মজলিসে শূরার অধিবেশনে তিনি এ আহ্বান জানান।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আল্লাহর রহমতে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির জয়লাভ করেছে। এই বিজয় অনেককে অনুপ্রাণিত করেছে, যার ইতিবাচক প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে আশা করা যায়।
তিনি আরও বলেন, যারা জামায়াতকে ভালোবাসেন এবং যাদের জামায়াতও মূল্যায়ন করে, তাদের নিয়েই আগামীতে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্য রয়েছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের দমন-পীড়ন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করেছেন জামায়াত নেতাকর্মীরা। অনেকে জীবন দিয়েছেন। তাদের ত্যাগ-কুরবানির বিনিময়েই আমরা আজ স্বাধীন পরিবেশে কাজ করতে পারছি।
তিনি নেতাকর্মীদের অহংকার না করে বিনয়ী হয়ে জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকার পরামর্শ দেন।
দিনব্যাপী এ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকা। অনুষ্ঠানে ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬’ শীর্ষক বক্তব্য দেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরান পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আবদুল হালিম। এতে মহিলা বিভাগের কর্মপরিষদ সদস্যসহ সারাদেশ থেকে নির্বাচিত শূরা সদস্যরা অংশ নেন।
আগামী জাতীয় নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীদের বিজয়ী করতে আর্থিক কোরবানি ও নানাভাবে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মগবাজারের আল-ফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগ আয়োজিত মজলিসে শূরার অধিবেশনে তিনি এ আহ্বান জানান।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আল্লাহর রহমতে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির জয়লাভ করেছে। এই বিজয় অনেককে অনুপ্রাণিত করেছে, যার ইতিবাচক প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে আশা করা যায়।
তিনি আরও বলেন, যারা জামায়াতকে ভালোবাসেন এবং যাদের জামায়াতও মূল্যায়ন করে, তাদের নিয়েই আগামীতে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্য রয়েছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের দমন-পীড়ন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করেছেন জামায়াত নেতাকর্মীরা। অনেকে জীবন দিয়েছেন। তাদের ত্যাগ-কুরবানির বিনিময়েই আমরা আজ স্বাধীন পরিবেশে কাজ করতে পারছি।
তিনি নেতাকর্মীদের অহংকার না করে বিনয়ী হয়ে জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকার পরামর্শ দেন।
দিনব্যাপী এ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকা। অনুষ্ঠানে ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬’ শীর্ষক বক্তব্য দেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরান পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আবদুল হালিম। এতে মহিলা বিভাগের কর্মপরিষদ সদস্যসহ সারাদেশ থেকে নির্বাচিত শূরা সদস্যরা অংশ নেন।
আগামী জাতীয় নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীদের বিজয়ী করতে আর্থিক কোরবানি ও নানাভাবে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছেন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মগবাজারের আল-ফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগ আয়োজিত মজলিসে শূরার অধিবেশনে তিনি এ আহ্বান জানান।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আল্লাহর রহমতে ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির জয়লাভ করেছে। এই বিজয় অনেককে অনুপ্রাণিত করেছে, যার ইতিবাচক প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে আশা করা যায়।
তিনি আরও বলেন, যারা জামায়াতকে ভালোবাসেন এবং যাদের জামায়াতও মূল্যায়ন করে, তাদের নিয়েই আগামীতে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্য রয়েছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের দমন-পীড়ন, জেল-জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করেছেন জামায়াত নেতাকর্মীরা। অনেকে জীবন দিয়েছেন। তাদের ত্যাগ-কুরবানির বিনিময়েই আমরা আজ স্বাধীন পরিবেশে কাজ করতে পারছি।
তিনি নেতাকর্মীদের অহংকার না করে বিনয়ী হয়ে জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকার পরামর্শ দেন।
দিনব্যাপী এ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকা। অনুষ্ঠানে ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬’ শীর্ষক বক্তব্য দেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরান পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আবদুল হালিম। এতে মহিলা বিভাগের কর্মপরিষদ সদস্যসহ সারাদেশ থেকে নির্বাচিত শূরা সদস্যরা অংশ নেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!