প্রাপ্ত বয়স্ক যুবকদের বিয়েতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইসলামে। আল্লাহর রাসুল (সা.) যুবকদের বিয়ের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিয়ে করে নেয়, কেননা তা চক্ষুকে সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থান রক্ষা করে। (বুখারি, হাদিস : ৫০৬৬; মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘যখন বান্দা বিয়ে করে, তখন সে তার দ্বীনের অর্ধেক পূরণ করে। অতএব, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে।’ (মুসতাদরাক হাকিম, হাদিস : ২৭২৮)
ইসলামে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য সাক্ষী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। সাক্ষী ছাড়া বিয়ে হয় না। ইসলামী শরিয়তে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য কমপক্ষে দু’জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন মহিলা সাক্ষী থাকতে হয় এছাড়া বিয়ে ও সংসার জীবন বিশুদ্ধ হয় না। তাই বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে।
এর দলিল হিসেবে ইসলামী আইন ও ফেকাহ শাস্ত্রবিদেরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদিস উল্লেখ করেন। আল্লাহর রাসুল বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই।’ ( মুসনাদে আহমাদ)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার জন্য বিয়ের দুইজন সাক্ষী মুসলিম হওয়া অপরিহার্য। সাক্ষীরা পরিপূর্ণ মুত্তাকি হওয়া শর্ত নয়। তাই কোনো বিয়েতে যদি নামাজ ঠিকমতো পড়েন না এমন মুসলিম ব্যক্তি সাক্ষী থাকেন, তাহলে সেই বিয়ে শুদ্ধ হবে। (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ৬/৫৭)
বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হবে
যারা বিয়েতে সাক্ষী থাকবেন তাদের বেশ কিছু গুণ থাকতে হবে। এসব গুণাবলী না থাকলে কেউ বিয়ের অভিভাবক হতে পারবে না। বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হয়। তাহলো-
১. সুস্থমস্তিষ্কের হওয়া। ২. মুসলমান হওয়া। ৩. শ্রবণশক্তি সম্পন্ন হওয়া। ৪. বালেগ হওয়া। ৫. দুইজন পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন নারী হওয়া।
(রদ্দুল মুহতার ৩/২১, মাবসূত সারাখসী ৫/৩১, ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২৬৭)
প্রাপ্ত বয়স্ক যুবকদের বিয়েতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইসলামে। আল্লাহর রাসুল (সা.) যুবকদের বিয়ের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিয়ে করে নেয়, কেননা তা চক্ষুকে সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থান রক্ষা করে। (বুখারি, হাদিস : ৫০৬৬; মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘যখন বান্দা বিয়ে করে, তখন সে তার দ্বীনের অর্ধেক পূরণ করে। অতএব, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে।’ (মুসতাদরাক হাকিম, হাদিস : ২৭২৮)
ইসলামে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য সাক্ষী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। সাক্ষী ছাড়া বিয়ে হয় না। ইসলামী শরিয়তে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য কমপক্ষে দু’জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন মহিলা সাক্ষী থাকতে হয় এছাড়া বিয়ে ও সংসার জীবন বিশুদ্ধ হয় না। তাই বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে।
এর দলিল হিসেবে ইসলামী আইন ও ফেকাহ শাস্ত্রবিদেরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদিস উল্লেখ করেন। আল্লাহর রাসুল বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই।’ ( মুসনাদে আহমাদ)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার জন্য বিয়ের দুইজন সাক্ষী মুসলিম হওয়া অপরিহার্য। সাক্ষীরা পরিপূর্ণ মুত্তাকি হওয়া শর্ত নয়। তাই কোনো বিয়েতে যদি নামাজ ঠিকমতো পড়েন না এমন মুসলিম ব্যক্তি সাক্ষী থাকেন, তাহলে সেই বিয়ে শুদ্ধ হবে। (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ৬/৫৭)
বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হবে
যারা বিয়েতে সাক্ষী থাকবেন তাদের বেশ কিছু গুণ থাকতে হবে। এসব গুণাবলী না থাকলে কেউ বিয়ের অভিভাবক হতে পারবে না। বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হয়। তাহলো-
১. সুস্থমস্তিষ্কের হওয়া। ২. মুসলমান হওয়া। ৩. শ্রবণশক্তি সম্পন্ন হওয়া। ৪. বালেগ হওয়া। ৫. দুইজন পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন নারী হওয়া।
(রদ্দুল মুহতার ৩/২১, মাবসূত সারাখসী ৫/৩১, ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২৬৭)
প্রাপ্ত বয়স্ক যুবকদের বিয়েতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইসলামে। আল্লাহর রাসুল (সা.) যুবকদের বিয়ের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিয়ে করে নেয়, কেননা তা চক্ষুকে সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থান রক্ষা করে। (বুখারি, হাদিস : ৫০৬৬; মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘যখন বান্দা বিয়ে করে, তখন সে তার দ্বীনের অর্ধেক পূরণ করে। অতএব, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে।’ (মুসতাদরাক হাকিম, হাদিস : ২৭২৮)
ইসলামে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য সাক্ষী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। সাক্ষী ছাড়া বিয়ে হয় না। ইসলামী শরিয়তে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য কমপক্ষে দু’জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন মহিলা সাক্ষী থাকতে হয় এছাড়া বিয়ে ও সংসার জীবন বিশুদ্ধ হয় না। তাই বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে।
এর দলিল হিসেবে ইসলামী আইন ও ফেকাহ শাস্ত্রবিদেরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদিস উল্লেখ করেন। আল্লাহর রাসুল বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই।’ ( মুসনাদে আহমাদ)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার জন্য বিয়ের দুইজন সাক্ষী মুসলিম হওয়া অপরিহার্য। সাক্ষীরা পরিপূর্ণ মুত্তাকি হওয়া শর্ত নয়। তাই কোনো বিয়েতে যদি নামাজ ঠিকমতো পড়েন না এমন মুসলিম ব্যক্তি সাক্ষী থাকেন, তাহলে সেই বিয়ে শুদ্ধ হবে। (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ৬/৫৭)
বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হবে
যারা বিয়েতে সাক্ষী থাকবেন তাদের বেশ কিছু গুণ থাকতে হবে। এসব গুণাবলী না থাকলে কেউ বিয়ের অভিভাবক হতে পারবে না। বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হয়। তাহলো-
১. সুস্থমস্তিষ্কের হওয়া। ২. মুসলমান হওয়া। ৩. শ্রবণশক্তি সম্পন্ন হওয়া। ৪. বালেগ হওয়া। ৫. দুইজন পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন নারী হওয়া।
(রদ্দুল মুহতার ৩/২১, মাবসূত সারাখসী ৫/৩১, ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২৬৭)
প্রাপ্ত বয়স্ক যুবকদের বিয়েতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইসলামে। আল্লাহর রাসুল (সা.) যুবকদের বিয়ের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিয়ে করে নেয়, কেননা তা চক্ষুকে সংযত রাখে এবং লজ্জাস্থান রক্ষা করে। (বুখারি, হাদিস : ৫০৬৬; মুসলিম, হাদিস : ১৪০০)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘যখন বান্দা বিয়ে করে, তখন সে তার দ্বীনের অর্ধেক পূরণ করে। অতএব, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে।’ (মুসতাদরাক হাকিম, হাদিস : ২৭২৮)
ইসলামে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য সাক্ষী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। সাক্ষী ছাড়া বিয়ে হয় না। ইসলামী শরিয়তে বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য কমপক্ষে দু’জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন মহিলা সাক্ষী থাকতে হয় এছাড়া বিয়ে ও সংসার জীবন বিশুদ্ধ হয় না। তাই বিয়ের আকদের সময় সাক্ষী রাখতে হবে।
এর দলিল হিসেবে ইসলামী আইন ও ফেকাহ শাস্ত্রবিদেরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদিস উল্লেখ করেন। আল্লাহর রাসুল বলেন, ‘অভিভাবক ও দুইজন সাক্ষী ছাড়া কোন বিবাহ নেই।’ ( মুসনাদে আহমাদ)
ইসলামের দৃষ্টিতে বিয়ে শুদ্ধ হওয়ার জন্য বিয়ের দুইজন সাক্ষী মুসলিম হওয়া অপরিহার্য। সাক্ষীরা পরিপূর্ণ মুত্তাকি হওয়া শর্ত নয়। তাই কোনো বিয়েতে যদি নামাজ ঠিকমতো পড়েন না এমন মুসলিম ব্যক্তি সাক্ষী থাকেন, তাহলে সেই বিয়ে শুদ্ধ হবে। (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ৬/৫৭)
বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হবে
যারা বিয়েতে সাক্ষী থাকবেন তাদের বেশ কিছু গুণ থাকতে হবে। এসব গুণাবলী না থাকলে কেউ বিয়ের অভিভাবক হতে পারবে না। বিয়ের সাক্ষীদের যেসব গুণ থাকতে হয়। তাহলো-
১. সুস্থমস্তিষ্কের হওয়া। ২. মুসলমান হওয়া। ৩. শ্রবণশক্তি সম্পন্ন হওয়া। ৪. বালেগ হওয়া। ৫. দুইজন পুরুষ বা একজন পুরুষ ও দুইজন নারী হওয়া।
(রদ্দুল মুহতার ৩/২১, মাবসূত সারাখসী ৫/৩১, ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২৬৭)
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!