
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঠিকভাবে বাস্তবায়ন জাতিকে অতীতের বোঝা থেকে মুক্ত করবে এবং নতুন বাংলাদেশের পথ দেখাবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার হাতে এই সুপারিশমালা তুলে ধরেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কমিশন আজ আমাদের হাতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে কাঠামো তুলে দিচ্ছে, সেটি যদি আমরা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারি এবং কাজ এগিয়ে নিতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ অতীতের বোঝা থেকে মুক্তি পাবে। আমরা চাই নতুনভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করতে—এই সনদ সেই পথ দেখাবে।
তিনি বলেন, জাতির ইতিহাসে আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। আমরা যে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলাম, তার পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল জুলাই ঘোষণা। এরপর এসেছিল জুলাই সনদ। আজ তার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার সূচনা—এটাই আমাদের নতুন অধ্যায়ের শুরু।
তিনি আরও বলেন, আজ কমিশনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে যে প্রস্তাব পেশ করা হচ্ছে, তা দেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজসহ সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘তাদের দীর্ঘ ও নিরলস পরিশ্রমের ফলেই আজ আমরা এই ঐতিহাসিক দিনটির সাক্ষী হতে পেরেছি। আজ আমরা তাদের প্রস্তুত করা সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানব এবং তা নিয়ে আলোচনা করব।’
অনুষ্ঠানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যসহ অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঠিকভাবে বাস্তবায়ন জাতিকে অতীতের বোঝা থেকে মুক্ত করবে এবং নতুন বাংলাদেশের পথ দেখাবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার হাতে এই সুপারিশমালা তুলে ধরেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কমিশন আজ আমাদের হাতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে কাঠামো তুলে দিচ্ছে, সেটি যদি আমরা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারি এবং কাজ এগিয়ে নিতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ অতীতের বোঝা থেকে মুক্তি পাবে। আমরা চাই নতুনভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করতে—এই সনদ সেই পথ দেখাবে।
তিনি বলেন, জাতির ইতিহাসে আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। আমরা যে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলাম, তার পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল জুলাই ঘোষণা। এরপর এসেছিল জুলাই সনদ। আজ তার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার সূচনা—এটাই আমাদের নতুন অধ্যায়ের শুরু।
তিনি আরও বলেন, আজ কমিশনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে যে প্রস্তাব পেশ করা হচ্ছে, তা দেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজসহ সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘তাদের দীর্ঘ ও নিরলস পরিশ্রমের ফলেই আজ আমরা এই ঐতিহাসিক দিনটির সাক্ষী হতে পেরেছি। আজ আমরা তাদের প্রস্তুত করা সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানব এবং তা নিয়ে আলোচনা করব।’
অনুষ্ঠানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যসহ অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঠিকভাবে বাস্তবায়ন জাতিকে অতীতের বোঝা থেকে মুক্ত করবে এবং নতুন বাংলাদেশের পথ দেখাবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার হাতে এই সুপারিশমালা তুলে ধরেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কমিশন আজ আমাদের হাতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে কাঠামো তুলে দিচ্ছে, সেটি যদি আমরা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারি এবং কাজ এগিয়ে নিতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ অতীতের বোঝা থেকে মুক্তি পাবে। আমরা চাই নতুনভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করতে—এই সনদ সেই পথ দেখাবে।
তিনি বলেন, জাতির ইতিহাসে আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। আমরা যে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলাম, তার পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল জুলাই ঘোষণা। এরপর এসেছিল জুলাই সনদ। আজ তার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার সূচনা—এটাই আমাদের নতুন অধ্যায়ের শুরু।
তিনি আরও বলেন, আজ কমিশনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে যে প্রস্তাব পেশ করা হচ্ছে, তা দেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজসহ সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘তাদের দীর্ঘ ও নিরলস পরিশ্রমের ফলেই আজ আমরা এই ঐতিহাসিক দিনটির সাক্ষী হতে পেরেছি। আজ আমরা তাদের প্রস্তুত করা সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানব এবং তা নিয়ে আলোচনা করব।’
অনুষ্ঠানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যসহ অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঠিকভাবে বাস্তবায়ন জাতিকে অতীতের বোঝা থেকে মুক্ত করবে এবং নতুন বাংলাদেশের পথ দেখাবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার হাতে এই সুপারিশমালা তুলে ধরেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কমিশন আজ আমাদের হাতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে কাঠামো তুলে দিচ্ছে, সেটি যদি আমরা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারি এবং কাজ এগিয়ে নিতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ অতীতের বোঝা থেকে মুক্তি পাবে। আমরা চাই নতুনভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করতে—এই সনদ সেই পথ দেখাবে।
তিনি বলেন, জাতির ইতিহাসে আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। আমরা যে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলাম, তার পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল জুলাই ঘোষণা। এরপর এসেছিল জুলাই সনদ। আজ তার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার সূচনা—এটাই আমাদের নতুন অধ্যায়ের শুরু।
তিনি আরও বলেন, আজ কমিশনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে যে প্রস্তাব পেশ করা হচ্ছে, তা দেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি প্রফেসর আলী রিয়াজসহ সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘তাদের দীর্ঘ ও নিরলস পরিশ্রমের ফলেই আজ আমরা এই ঐতিহাসিক দিনটির সাক্ষী হতে পেরেছি। আজ আমরা তাদের প্রস্তুত করা সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানব এবং তা নিয়ে আলোচনা করব।’
অনুষ্ঠানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যসহ অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!