
প্রতীকী ছবি
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দগ্ধ নারী ও শিশুসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ও দুপুরে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তারা।
নিহতরা হলেন-রিনা বেগম (৩৮) এবং তাঁর ছেলে ফরহাদ (১৫)। রিনার অপর ছেলে তাওহিদের (৭) শরীরের ১৬ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং তিনি এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র পেয়েছেন রিনার বড় ছেলে জিহাদ (২৪), বোন সালমা (৩৪) ও তার ছেলে আরাফাত (১৫)।
অভিযুক্ত ফরিদ মিয়া (৪৪) পেশায় পিকআপ চালক। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে তিন সন্তানের মা রিনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে বাবার বাড়িতে থাকছিলেন।
গত বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের ঘোড়াদিয়া এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় রিনা ও তাঁর সন্তানদের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন ফরিদ। এরপর ঘরের বাইরে থেকে দরজায় তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে যান তিনি। প্রতিবেশীরা দরজা ভেঙে দগ্ধ ছয়জনকে উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় রিনার মা হোসনা বেগম বাদী হয়ে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করলে শনিবার রাতে রায়পুরার বারৈচা এলাকা থেকে ফরিদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সুজন চন্দ্র সরকার জানান, ঘটনায় দুজন মারা যাওয়ায় মামলা এখন হত্যা মামলা হিসেবে রূপান্তর করা হবে। গ্রেপ্তার ফরিদ কারাগারে রয়েছেন।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান জানান, রিনার শরীরের ৫৮ শতাংশ ও ফরহাদের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তাদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

প্রতীকী ছবি
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দগ্ধ নারী ও শিশুসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ও দুপুরে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তারা।
নিহতরা হলেন-রিনা বেগম (৩৮) এবং তাঁর ছেলে ফরহাদ (১৫)। রিনার অপর ছেলে তাওহিদের (৭) শরীরের ১৬ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং তিনি এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র পেয়েছেন রিনার বড় ছেলে জিহাদ (২৪), বোন সালমা (৩৪) ও তার ছেলে আরাফাত (১৫)।
অভিযুক্ত ফরিদ মিয়া (৪৪) পেশায় পিকআপ চালক। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে তিন সন্তানের মা রিনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে বাবার বাড়িতে থাকছিলেন।
গত বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের ঘোড়াদিয়া এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় রিনা ও তাঁর সন্তানদের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন ফরিদ। এরপর ঘরের বাইরে থেকে দরজায় তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে যান তিনি। প্রতিবেশীরা দরজা ভেঙে দগ্ধ ছয়জনকে উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় রিনার মা হোসনা বেগম বাদী হয়ে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করলে শনিবার রাতে রায়পুরার বারৈচা এলাকা থেকে ফরিদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সুজন চন্দ্র সরকার জানান, ঘটনায় দুজন মারা যাওয়ায় মামলা এখন হত্যা মামলা হিসেবে রূপান্তর করা হবে। গ্রেপ্তার ফরিদ কারাগারে রয়েছেন।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান জানান, রিনার শরীরের ৫৮ শতাংশ ও ফরহাদের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তাদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

প্রতীকী ছবি
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দগ্ধ নারী ও শিশুসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ও দুপুরে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তারা।
নিহতরা হলেন-রিনা বেগম (৩৮) এবং তাঁর ছেলে ফরহাদ (১৫)। রিনার অপর ছেলে তাওহিদের (৭) শরীরের ১৬ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং তিনি এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র পেয়েছেন রিনার বড় ছেলে জিহাদ (২৪), বোন সালমা (৩৪) ও তার ছেলে আরাফাত (১৫)।
অভিযুক্ত ফরিদ মিয়া (৪৪) পেশায় পিকআপ চালক। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে তিন সন্তানের মা রিনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে বাবার বাড়িতে থাকছিলেন।
গত বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের ঘোড়াদিয়া এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় রিনা ও তাঁর সন্তানদের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন ফরিদ। এরপর ঘরের বাইরে থেকে দরজায় তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে যান তিনি। প্রতিবেশীরা দরজা ভেঙে দগ্ধ ছয়জনকে উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় রিনার মা হোসনা বেগম বাদী হয়ে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করলে শনিবার রাতে রায়পুরার বারৈচা এলাকা থেকে ফরিদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সুজন চন্দ্র সরকার জানান, ঘটনায় দুজন মারা যাওয়ায় মামলা এখন হত্যা মামলা হিসেবে রূপান্তর করা হবে। গ্রেপ্তার ফরিদ কারাগারে রয়েছেন।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান জানান, রিনার শরীরের ৫৮ শতাংশ ও ফরহাদের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তাদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

প্রতীকী ছবি
নরসিংদীতে পারিবারিক কলহের জেরে ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ছয়জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় দগ্ধ নারী ও শিশুসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে ও দুপুরে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তারা।
নিহতরা হলেন-রিনা বেগম (৩৮) এবং তাঁর ছেলে ফরহাদ (১৫)। রিনার অপর ছেলে তাওহিদের (৭) শরীরের ১৬ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং তিনি এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র পেয়েছেন রিনার বড় ছেলে জিহাদ (২৪), বোন সালমা (৩৪) ও তার ছেলে আরাফাত (১৫)।
অভিযুক্ত ফরিদ মিয়া (৪৪) পেশায় পিকআপ চালক। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে তিন সন্তানের মা রিনা বেগম দীর্ঘদিন ধরে বাবার বাড়িতে থাকছিলেন।
গত বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নরসিংদী সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের ঘোড়াদিয়া এলাকায় ঘুমন্ত অবস্থায় রিনা ও তাঁর সন্তানদের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন ফরিদ। এরপর ঘরের বাইরে থেকে দরজায় তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে যান তিনি। প্রতিবেশীরা দরজা ভেঙে দগ্ধ ছয়জনকে উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় রিনার মা হোসনা বেগম বাদী হয়ে নরসিংদী মডেল থানায় মামলা করলে শনিবার রাতে রায়পুরার বারৈচা এলাকা থেকে ফরিদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সুজন চন্দ্র সরকার জানান, ঘটনায় দুজন মারা যাওয়ায় মামলা এখন হত্যা মামলা হিসেবে রূপান্তর করা হবে। গ্রেপ্তার ফরিদ কারাগারে রয়েছেন।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান জানান, রিনার শরীরের ৫৮ শতাংশ ও ফরহাদের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তাদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!