আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত মোবাইল ফোনের সিমকার্ডের সংখ্যা কমানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে সিমকার্ড ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বর্তমানে এক ব্যক্তির নামে ১০টি সিম নিবন্ধন করা যায়; তা কমিয়ে ৫ বা ৭টিতে আনা হবে। পরবর্তীতে এই সংখ্যা ২টিতে নামিয়ে আনার পরিকল্পনাও রয়েছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক অপরাধে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিমকার্ড ব্যবহার হয়। নির্বাচন ঘিরে যেন কেউ অপরাধমূলক কাজে সিমকার্ড ব্যবহার করতে না পারে, সেজন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হলে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা সহজ হবে। নির্বাচনের সময় সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছিল, এখনও রয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত অনেক তথ্য বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের তথ্য সাধারণত সঠিক থাকে।’
বৈঠকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, অভিযান পরিচালনা, মাদক দমন এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পাশাপাশি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো কিছু সমস্যার সমাধান করলে এবং জনগণ সচেতন থাকলে নির্বাচন আরও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে।’ তিনি জানান, রাঙ্গুনিয়া ও রাউজান এলাকায় অপরাধ প্রবণতা আগের চেয়ে কমেছে।
পদায়ন ও নিয়োগে অনিয়ম হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম নেই। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হবে।’
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত মোবাইল ফোনের সিমকার্ডের সংখ্যা কমানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে সিমকার্ড ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বর্তমানে এক ব্যক্তির নামে ১০টি সিম নিবন্ধন করা যায়; তা কমিয়ে ৫ বা ৭টিতে আনা হবে। পরবর্তীতে এই সংখ্যা ২টিতে নামিয়ে আনার পরিকল্পনাও রয়েছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক অপরাধে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিমকার্ড ব্যবহার হয়। নির্বাচন ঘিরে যেন কেউ অপরাধমূলক কাজে সিমকার্ড ব্যবহার করতে না পারে, সেজন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হলে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা সহজ হবে। নির্বাচনের সময় সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছিল, এখনও রয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত অনেক তথ্য বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের তথ্য সাধারণত সঠিক থাকে।’
বৈঠকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, অভিযান পরিচালনা, মাদক দমন এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পাশাপাশি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো কিছু সমস্যার সমাধান করলে এবং জনগণ সচেতন থাকলে নির্বাচন আরও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে।’ তিনি জানান, রাঙ্গুনিয়া ও রাউজান এলাকায় অপরাধ প্রবণতা আগের চেয়ে কমেছে।
পদায়ন ও নিয়োগে অনিয়ম হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম নেই। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হবে।’
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত মোবাইল ফোনের সিমকার্ডের সংখ্যা কমানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে সিমকার্ড ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বর্তমানে এক ব্যক্তির নামে ১০টি সিম নিবন্ধন করা যায়; তা কমিয়ে ৫ বা ৭টিতে আনা হবে। পরবর্তীতে এই সংখ্যা ২টিতে নামিয়ে আনার পরিকল্পনাও রয়েছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক অপরাধে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিমকার্ড ব্যবহার হয়। নির্বাচন ঘিরে যেন কেউ অপরাধমূলক কাজে সিমকার্ড ব্যবহার করতে না পারে, সেজন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হলে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা সহজ হবে। নির্বাচনের সময় সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছিল, এখনও রয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত অনেক তথ্য বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের তথ্য সাধারণত সঠিক থাকে।’
বৈঠকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, অভিযান পরিচালনা, মাদক দমন এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পাশাপাশি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো কিছু সমস্যার সমাধান করলে এবং জনগণ সচেতন থাকলে নির্বাচন আরও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে।’ তিনি জানান, রাঙ্গুনিয়া ও রাউজান এলাকায় অপরাধ প্রবণতা আগের চেয়ে কমেছে।
পদায়ন ও নিয়োগে অনিয়ম হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম নেই। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হবে।’
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত মোবাইল ফোনের সিমকার্ডের সংখ্যা কমানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে সিমকার্ড ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বর্তমানে এক ব্যক্তির নামে ১০টি সিম নিবন্ধন করা যায়; তা কমিয়ে ৫ বা ৭টিতে আনা হবে। পরবর্তীতে এই সংখ্যা ২টিতে নামিয়ে আনার পরিকল্পনাও রয়েছে।
রবিবার (২৬ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অনেক অপরাধে অন্যের নামে নিবন্ধিত সিমকার্ড ব্যবহার হয়। নির্বাচন ঘিরে যেন কেউ অপরাধমূলক কাজে সিমকার্ড ব্যবহার করতে না পারে, সেজন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরা ঐক্যবদ্ধ হলে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা সহজ হবে। নির্বাচনের সময় সকল রাজনৈতিক দলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ছিল, এখনও রয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত অনেক তথ্য বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের তথ্য সাধারণত সঠিক থাকে।’
বৈঠকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, অভিযান পরিচালনা, মাদক দমন এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পাশাপাশি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো কিছু সমস্যার সমাধান করলে এবং জনগণ সচেতন থাকলে নির্বাচন আরও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে।’ তিনি জানান, রাঙ্গুনিয়া ও রাউজান এলাকায় অপরাধ প্রবণতা আগের চেয়ে কমেছে।
পদায়ন ও নিয়োগে অনিয়ম হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘পদায়নের ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম নেই। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে অনুষ্ঠিত হবে।’
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!