ওয়েলিংটনে টানটান উত্তেজনায় ভরা তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ সম্পন্ন করেছে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড।
ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে শনিবার (১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করে ৪০.২ ওভারে ২২২ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। জবাবে ৪৪.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ২২৬ রান তুলে ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় নিশ্চিত করে কিউইরা।
২২৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত সূচনা পায় নিউজিল্যান্ড। ওপেনিং জুটিতে ডেভন কনওয়ে (৩৪) ও রাচিন রাবিন্দ্রা (৪৬) যোগ করেন ৭৮ রান। এরপর ড্যারিল মিচেল ৪৪ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয়ের পথে রাখেন।
তবে ১৮৮ রানে ৫ উইকেট থেকে মুহূর্তেই ১৯৬ রানে ৮ উইকেট পড়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। এক পর্যায়ে হারের শঙ্কায় পড়ে স্বাগতিকরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্লেয়ার টিকনার (১৮)* ও জ্যাক ফকস (১৪)* ঠান্ডা মাথায় নবম উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৩০ রানের জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দেন।
এর আগে বল হাতে জ্বলে ওঠেন টিকনার। পরপর দ্বিতীয় ম্যাচে তিনি তুলে নেন ৪ উইকেট। নতুন বলে জ্যাকব ডাফি ও জ্যাক ফকস মিলে ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার গুঁড়িয়ে দেন; মাত্র ১০.১ ওভারের মধ্যেই ইংলিশদের শীর্ষ পাঁচ ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন।
৪৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ইংল্যান্ডকে সামলে তোলেন নিচের সারির ব্যাটাররা। জস বাটলার (৩৮), স্যাম কারান (১৭), ব্রাইডন কার্সে (৩৬) এবং জোফরা আর্চার (১৬) দলের রান কিছুটা টেনে নেন।
ইংল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন জেমি ওভারটন। তিনি ৮ নম্বরে নেমে ৬২ বলে ৬৮ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন এবং দলকে ২২২ রানে পৌঁছে দেন। শেষ ব্যাটার হিসেবে তিনিই আউট হন। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো নিউজিল্যান্ড।
ওয়েলিংটনে টানটান উত্তেজনায় ভরা তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ সম্পন্ন করেছে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড।
ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে শনিবার (১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করে ৪০.২ ওভারে ২২২ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। জবাবে ৪৪.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ২২৬ রান তুলে ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় নিশ্চিত করে কিউইরা।
২২৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত সূচনা পায় নিউজিল্যান্ড। ওপেনিং জুটিতে ডেভন কনওয়ে (৩৪) ও রাচিন রাবিন্দ্রা (৪৬) যোগ করেন ৭৮ রান। এরপর ড্যারিল মিচেল ৪৪ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয়ের পথে রাখেন।
তবে ১৮৮ রানে ৫ উইকেট থেকে মুহূর্তেই ১৯৬ রানে ৮ উইকেট পড়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। এক পর্যায়ে হারের শঙ্কায় পড়ে স্বাগতিকরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্লেয়ার টিকনার (১৮)* ও জ্যাক ফকস (১৪)* ঠান্ডা মাথায় নবম উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৩০ রানের জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দেন।
এর আগে বল হাতে জ্বলে ওঠেন টিকনার। পরপর দ্বিতীয় ম্যাচে তিনি তুলে নেন ৪ উইকেট। নতুন বলে জ্যাকব ডাফি ও জ্যাক ফকস মিলে ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার গুঁড়িয়ে দেন; মাত্র ১০.১ ওভারের মধ্যেই ইংলিশদের শীর্ষ পাঁচ ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন।
৪৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ইংল্যান্ডকে সামলে তোলেন নিচের সারির ব্যাটাররা। জস বাটলার (৩৮), স্যাম কারান (১৭), ব্রাইডন কার্সে (৩৬) এবং জোফরা আর্চার (১৬) দলের রান কিছুটা টেনে নেন।
ইংল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন জেমি ওভারটন। তিনি ৮ নম্বরে নেমে ৬২ বলে ৬৮ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন এবং দলকে ২২২ রানে পৌঁছে দেন। শেষ ব্যাটার হিসেবে তিনিই আউট হন। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো নিউজিল্যান্ড।
ওয়েলিংটনে টানটান উত্তেজনায় ভরা তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ সম্পন্ন করেছে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড।
ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে শনিবার (১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করে ৪০.২ ওভারে ২২২ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। জবাবে ৪৪.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ২২৬ রান তুলে ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় নিশ্চিত করে কিউইরা।
২২৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত সূচনা পায় নিউজিল্যান্ড। ওপেনিং জুটিতে ডেভন কনওয়ে (৩৪) ও রাচিন রাবিন্দ্রা (৪৬) যোগ করেন ৭৮ রান। এরপর ড্যারিল মিচেল ৪৪ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয়ের পথে রাখেন।
তবে ১৮৮ রানে ৫ উইকেট থেকে মুহূর্তেই ১৯৬ রানে ৮ উইকেট পড়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। এক পর্যায়ে হারের শঙ্কায় পড়ে স্বাগতিকরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্লেয়ার টিকনার (১৮)* ও জ্যাক ফকস (১৪)* ঠান্ডা মাথায় নবম উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৩০ রানের জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দেন।
এর আগে বল হাতে জ্বলে ওঠেন টিকনার। পরপর দ্বিতীয় ম্যাচে তিনি তুলে নেন ৪ উইকেট। নতুন বলে জ্যাকব ডাফি ও জ্যাক ফকস মিলে ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার গুঁড়িয়ে দেন; মাত্র ১০.১ ওভারের মধ্যেই ইংলিশদের শীর্ষ পাঁচ ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন।
৪৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ইংল্যান্ডকে সামলে তোলেন নিচের সারির ব্যাটাররা। জস বাটলার (৩৮), স্যাম কারান (১৭), ব্রাইডন কার্সে (৩৬) এবং জোফরা আর্চার (১৬) দলের রান কিছুটা টেনে নেন।
ইংল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন জেমি ওভারটন। তিনি ৮ নম্বরে নেমে ৬২ বলে ৬৮ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন এবং দলকে ২২২ রানে পৌঁছে দেন। শেষ ব্যাটার হিসেবে তিনিই আউট হন। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো নিউজিল্যান্ড।
ওয়েলিংটনে টানটান উত্তেজনায় ভরা তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ সম্পন্ন করেছে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড।
ওয়েলিংটনের স্কাই স্টেডিয়ামে শনিবার (১ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে প্রথমে ব্যাট করে ৪০.২ ওভারে ২২২ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। জবাবে ৪৪.৪ ওভারে ৮ উইকেটে ২২৬ রান তুলে ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় নিশ্চিত করে কিউইরা।
২২৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দুর্দান্ত সূচনা পায় নিউজিল্যান্ড। ওপেনিং জুটিতে ডেভন কনওয়ে (৩৪) ও রাচিন রাবিন্দ্রা (৪৬) যোগ করেন ৭৮ রান। এরপর ড্যারিল মিচেল ৪৪ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয়ের পথে রাখেন।
তবে ১৮৮ রানে ৫ উইকেট থেকে মুহূর্তেই ১৯৬ রানে ৮ উইকেট পড়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। এক পর্যায়ে হারের শঙ্কায় পড়ে স্বাগতিকরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্লেয়ার টিকনার (১৮)* ও জ্যাক ফকস (১৪)* ঠান্ডা মাথায় নবম উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৩০ রানের জুটি গড়ে দলকে জয় এনে দেন।
এর আগে বল হাতে জ্বলে ওঠেন টিকনার। পরপর দ্বিতীয় ম্যাচে তিনি তুলে নেন ৪ উইকেট। নতুন বলে জ্যাকব ডাফি ও জ্যাক ফকস মিলে ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার গুঁড়িয়ে দেন; মাত্র ১০.১ ওভারের মধ্যেই ইংলিশদের শীর্ষ পাঁচ ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন।
৪৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ইংল্যান্ডকে সামলে তোলেন নিচের সারির ব্যাটাররা। জস বাটলার (৩৮), স্যাম কারান (১৭), ব্রাইডন কার্সে (৩৬) এবং জোফরা আর্চার (১৬) দলের রান কিছুটা টেনে নেন।
ইংল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন জেমি ওভারটন। তিনি ৮ নম্বরে নেমে ৬২ বলে ৬৮ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন এবং দলকে ২২২ রানে পৌঁছে দেন। শেষ ব্যাটার হিসেবে তিনিই আউট হন। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো নিউজিল্যান্ড।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!