
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেনী-১, দিনাজপুর-৩ ও বগুড়া-৭ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলীয় প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি জানান, দীর্ঘ ১৬ বছর পর দেশ গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথে ফিরছে। প্রায় ২৩৭টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী দলগুলোর প্রার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত তালিকা তৈরি হবে।
এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা মাঠপর্যায়ে জরিপ করেছি, যাতে এমন প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়, যাদের বিজয়ের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেনী-১, দিনাজপুর-৩ ও বগুড়া-৭ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলীয় প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি জানান, দীর্ঘ ১৬ বছর পর দেশ গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথে ফিরছে। প্রায় ২৩৭টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী দলগুলোর প্রার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত তালিকা তৈরি হবে।
এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা মাঠপর্যায়ে জরিপ করেছি, যাতে এমন প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়, যাদের বিজয়ের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেনী-১, দিনাজপুর-৩ ও বগুড়া-৭ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলীয় প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি জানান, দীর্ঘ ১৬ বছর পর দেশ গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথে ফিরছে। প্রায় ২৩৭টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী দলগুলোর প্রার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত তালিকা তৈরি হবে।
এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা মাঠপর্যায়ে জরিপ করেছি, যাতে এমন প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়, যাদের বিজয়ের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেনী-১, দিনাজপুর-৩ ও বগুড়া-৭ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সোমবার (৩ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলীয় প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি জানান, দীর্ঘ ১৬ বছর পর দেশ গণতান্ত্রিক নির্বাচনের পথে ফিরছে। প্রায় ২৩৭টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী দলগুলোর প্রার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত তালিকা তৈরি হবে।
এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা মাঠপর্যায়ে জরিপ করেছি, যাতে এমন প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হয়, যাদের বিজয়ের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!