
অস্থির রাজনৈতিক ও সামাজিক আবহে বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের সাম্প্রতিক নীরবতা বারবার আলোচনায় আসছে। যখন ভারতের অভ্যন্তরে মুসলমানরা নানাবিধ প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে গাজায় গণহত্যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ, তখন ভারতের এই মেগাস্টারের নীরবতাই এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিচ্ছে। সমালোচকরা বলছেন, এই নীরবতাই তার সাফল্যের চাবিকাঠি, রাষ্ট্রের এক প্রকার সম্মতি, যা তার বিলাসবহুল জীবনযাত্রার প্রবেশ মূল্য।
মিডলইস্ট আইর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে ইসরায়েলি কৌশল ব্যবহার করে কাশ্মীরি মুসলমানদের বিভক্ত, নিয়ন্ত্রণ ও শান্ত করার চেষ্টা চলছে। অন্যদিকে। তাদের নতুন নীতিমালার লক্ষ্য উপত্যকার জনতাত্ত্বিক ভারসাম্য বদলে দেওয়া। ভারতে যখন মুসলমানদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, তখন এই পরিস্থিতিতে শাহরুখ খানের নীরবতা আরও প্রকট হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তার সমর্থকরা যদিও আরিয়ান খানের হয়রানি বা সাম্প্রতিক সিনেমা যেমন পাঠান ও জওয়ানে কথিত সূক্ষ্ম বিদ্রোহের কথা তুলে ধরেন। তবে সমালোচকরা একে সম্মতির উপর নির্ভরশীল সাফল্যের প্রমাণ হিসেবে দেখছেন। জওয়ানের জন্য জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি প্রমাণ করে, চলচ্চিত্রটি আসলে কতটা বিদ্রোহীছিল।
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা শুরু হওয়ার পর, এই নীরবতা আরও ঘনীভূত হয়েছে। নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, যখন ভারতসহ অন্যান্য দেশে ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস দেখানোয় মুসলমান কর্মী ও সাধারণ মানুষকে হয়রানি, আটক এবং শহর থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে, এমনকি আমেরিকার ফাস্ট-ফুড চেইনগুলোর সামনে বয়কটের আহ্বান জানানো হয়েছে, তখনও শাহরুখ খান প্রকাশ্যে অনুপস্থিত ছিলেন।
বরং এই বছরের মে মাসে, যখন বিশ্বজুড়ে এই গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তুঙ্গে, শিল্পী ও ছাত্ররা তাদের বিশ্ববিদ্যালয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে অবস্থান নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে, তখন খান নিউইয়র্কে মেট গালায় আত্মপ্রকাশ করেন।
প্রতিবাদকারীরা যখন মেট গালার বাইরে বিক্ষোভ করছেন, তখন খান সব্যসাচী ডিজাইন করা কালো উলের কোট এবং গলায় অলংকারের স্তর নিয়ে রেড কার্পেটে উপস্থিত হন। ভারতীয় গণমাধ্যম যথারীতি প্রেক্ষাপট উপেক্ষা করে তাঁর এই উপস্থিতিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দেয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে সেপ্টেম্বরে শাহরুখ খান এক্স (টুইটার)-এ একটি বার্তা পোস্ট করেন। যেখানে তিনি লেখেন, আজ পিএম মোদির ৭৫তম জন্মদিনে আমি তাকে আমার শুভেচ্ছা জানাই। আপনার ছোট শহর থেকে বিশ্ব মঞ্চে যাত্রা খুবই অনুপ্রেরণামূলক। আপনার এই যাত্রায় দেশের প্রতি আপনার শৃঙ্খলা, কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা দেখা যায়। ৭৫ বছর বয়সেও আপনার শক্তি আমাদের মতো তরুণদেরও হার মানায়। আমি প্রার্থনা করি আপনি সর্বদা সুস্থ ও সুখী থাকুন।
এই জন্মদিনের প্রশংসা বলিউডের অন্যান্য তারকাদের থেকেও এসেছিল, যা তাদের রাজনৈতিক আনুগত্যের আরও একটি উদাহরণ বলে বিবেচিত হচ্ছে।
অক্টোবরে, গাজায় একটি কথিত যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর, বলিউডের তিন খান আমির, সালমান ও শাহরুখ সৌদি আরবে জয় ফেস্টিভ্যালে উপস্থিত হন। এই ইভেন্টটিকে সৌদির নিজস্ব অপরাধ থেকে মনোযোগ সরানোর একটি কৌশল হিসেবে দেখা হয়। সেখানে, এই ত্রয়ী নিজেরা নিজেদের প্রশংসা করেন এবং একত্রে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সৌদি রাজপরিবার ও ধনকুবেরদের কাছে অর্থায়নের আহ্বান জানান।

অস্থির রাজনৈতিক ও সামাজিক আবহে বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের সাম্প্রতিক নীরবতা বারবার আলোচনায় আসছে। যখন ভারতের অভ্যন্তরে মুসলমানরা নানাবিধ প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে গাজায় গণহত্যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ, তখন ভারতের এই মেগাস্টারের নীরবতাই এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিচ্ছে। সমালোচকরা বলছেন, এই নীরবতাই তার সাফল্যের চাবিকাঠি, রাষ্ট্রের এক প্রকার সম্মতি, যা তার বিলাসবহুল জীবনযাত্রার প্রবেশ মূল্য।
মিডলইস্ট আইর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে ইসরায়েলি কৌশল ব্যবহার করে কাশ্মীরি মুসলমানদের বিভক্ত, নিয়ন্ত্রণ ও শান্ত করার চেষ্টা চলছে। অন্যদিকে। তাদের নতুন নীতিমালার লক্ষ্য উপত্যকার জনতাত্ত্বিক ভারসাম্য বদলে দেওয়া। ভারতে যখন মুসলমানদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, তখন এই পরিস্থিতিতে শাহরুখ খানের নীরবতা আরও প্রকট হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তার সমর্থকরা যদিও আরিয়ান খানের হয়রানি বা সাম্প্রতিক সিনেমা যেমন পাঠান ও জওয়ানে কথিত সূক্ষ্ম বিদ্রোহের কথা তুলে ধরেন। তবে সমালোচকরা একে সম্মতির উপর নির্ভরশীল সাফল্যের প্রমাণ হিসেবে দেখছেন। জওয়ানের জন্য জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি প্রমাণ করে, চলচ্চিত্রটি আসলে কতটা বিদ্রোহীছিল।
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা শুরু হওয়ার পর, এই নীরবতা আরও ঘনীভূত হয়েছে। নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, যখন ভারতসহ অন্যান্য দেশে ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস দেখানোয় মুসলমান কর্মী ও সাধারণ মানুষকে হয়রানি, আটক এবং শহর থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে, এমনকি আমেরিকার ফাস্ট-ফুড চেইনগুলোর সামনে বয়কটের আহ্বান জানানো হয়েছে, তখনও শাহরুখ খান প্রকাশ্যে অনুপস্থিত ছিলেন।
বরং এই বছরের মে মাসে, যখন বিশ্বজুড়ে এই গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তুঙ্গে, শিল্পী ও ছাত্ররা তাদের বিশ্ববিদ্যালয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে অবস্থান নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে, তখন খান নিউইয়র্কে মেট গালায় আত্মপ্রকাশ করেন।
প্রতিবাদকারীরা যখন মেট গালার বাইরে বিক্ষোভ করছেন, তখন খান সব্যসাচী ডিজাইন করা কালো উলের কোট এবং গলায় অলংকারের স্তর নিয়ে রেড কার্পেটে উপস্থিত হন। ভারতীয় গণমাধ্যম যথারীতি প্রেক্ষাপট উপেক্ষা করে তাঁর এই উপস্থিতিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দেয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে সেপ্টেম্বরে শাহরুখ খান এক্স (টুইটার)-এ একটি বার্তা পোস্ট করেন। যেখানে তিনি লেখেন, আজ পিএম মোদির ৭৫তম জন্মদিনে আমি তাকে আমার শুভেচ্ছা জানাই। আপনার ছোট শহর থেকে বিশ্ব মঞ্চে যাত্রা খুবই অনুপ্রেরণামূলক। আপনার এই যাত্রায় দেশের প্রতি আপনার শৃঙ্খলা, কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা দেখা যায়। ৭৫ বছর বয়সেও আপনার শক্তি আমাদের মতো তরুণদেরও হার মানায়। আমি প্রার্থনা করি আপনি সর্বদা সুস্থ ও সুখী থাকুন।
এই জন্মদিনের প্রশংসা বলিউডের অন্যান্য তারকাদের থেকেও এসেছিল, যা তাদের রাজনৈতিক আনুগত্যের আরও একটি উদাহরণ বলে বিবেচিত হচ্ছে।
অক্টোবরে, গাজায় একটি কথিত যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর, বলিউডের তিন খান আমির, সালমান ও শাহরুখ সৌদি আরবে জয় ফেস্টিভ্যালে উপস্থিত হন। এই ইভেন্টটিকে সৌদির নিজস্ব অপরাধ থেকে মনোযোগ সরানোর একটি কৌশল হিসেবে দেখা হয়। সেখানে, এই ত্রয়ী নিজেরা নিজেদের প্রশংসা করেন এবং একত্রে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সৌদি রাজপরিবার ও ধনকুবেরদের কাছে অর্থায়নের আহ্বান জানান।

অস্থির রাজনৈতিক ও সামাজিক আবহে বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের সাম্প্রতিক নীরবতা বারবার আলোচনায় আসছে। যখন ভারতের অভ্যন্তরে মুসলমানরা নানাবিধ প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে গাজায় গণহত্যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ, তখন ভারতের এই মেগাস্টারের নীরবতাই এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিচ্ছে। সমালোচকরা বলছেন, এই নীরবতাই তার সাফল্যের চাবিকাঠি, রাষ্ট্রের এক প্রকার সম্মতি, যা তার বিলাসবহুল জীবনযাত্রার প্রবেশ মূল্য।
মিডলইস্ট আইর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে ইসরায়েলি কৌশল ব্যবহার করে কাশ্মীরি মুসলমানদের বিভক্ত, নিয়ন্ত্রণ ও শান্ত করার চেষ্টা চলছে। অন্যদিকে। তাদের নতুন নীতিমালার লক্ষ্য উপত্যকার জনতাত্ত্বিক ভারসাম্য বদলে দেওয়া। ভারতে যখন মুসলমানদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, তখন এই পরিস্থিতিতে শাহরুখ খানের নীরবতা আরও প্রকট হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তার সমর্থকরা যদিও আরিয়ান খানের হয়রানি বা সাম্প্রতিক সিনেমা যেমন পাঠান ও জওয়ানে কথিত সূক্ষ্ম বিদ্রোহের কথা তুলে ধরেন। তবে সমালোচকরা একে সম্মতির উপর নির্ভরশীল সাফল্যের প্রমাণ হিসেবে দেখছেন। জওয়ানের জন্য জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি প্রমাণ করে, চলচ্চিত্রটি আসলে কতটা বিদ্রোহীছিল।
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা শুরু হওয়ার পর, এই নীরবতা আরও ঘনীভূত হয়েছে। নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, যখন ভারতসহ অন্যান্য দেশে ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস দেখানোয় মুসলমান কর্মী ও সাধারণ মানুষকে হয়রানি, আটক এবং শহর থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে, এমনকি আমেরিকার ফাস্ট-ফুড চেইনগুলোর সামনে বয়কটের আহ্বান জানানো হয়েছে, তখনও শাহরুখ খান প্রকাশ্যে অনুপস্থিত ছিলেন।
বরং এই বছরের মে মাসে, যখন বিশ্বজুড়ে এই গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তুঙ্গে, শিল্পী ও ছাত্ররা তাদের বিশ্ববিদ্যালয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে অবস্থান নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে, তখন খান নিউইয়র্কে মেট গালায় আত্মপ্রকাশ করেন।
প্রতিবাদকারীরা যখন মেট গালার বাইরে বিক্ষোভ করছেন, তখন খান সব্যসাচী ডিজাইন করা কালো উলের কোট এবং গলায় অলংকারের স্তর নিয়ে রেড কার্পেটে উপস্থিত হন। ভারতীয় গণমাধ্যম যথারীতি প্রেক্ষাপট উপেক্ষা করে তাঁর এই উপস্থিতিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দেয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে সেপ্টেম্বরে শাহরুখ খান এক্স (টুইটার)-এ একটি বার্তা পোস্ট করেন। যেখানে তিনি লেখেন, আজ পিএম মোদির ৭৫তম জন্মদিনে আমি তাকে আমার শুভেচ্ছা জানাই। আপনার ছোট শহর থেকে বিশ্ব মঞ্চে যাত্রা খুবই অনুপ্রেরণামূলক। আপনার এই যাত্রায় দেশের প্রতি আপনার শৃঙ্খলা, কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা দেখা যায়। ৭৫ বছর বয়সেও আপনার শক্তি আমাদের মতো তরুণদেরও হার মানায়। আমি প্রার্থনা করি আপনি সর্বদা সুস্থ ও সুখী থাকুন।
এই জন্মদিনের প্রশংসা বলিউডের অন্যান্য তারকাদের থেকেও এসেছিল, যা তাদের রাজনৈতিক আনুগত্যের আরও একটি উদাহরণ বলে বিবেচিত হচ্ছে।
অক্টোবরে, গাজায় একটি কথিত যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর, বলিউডের তিন খান আমির, সালমান ও শাহরুখ সৌদি আরবে জয় ফেস্টিভ্যালে উপস্থিত হন। এই ইভেন্টটিকে সৌদির নিজস্ব অপরাধ থেকে মনোযোগ সরানোর একটি কৌশল হিসেবে দেখা হয়। সেখানে, এই ত্রয়ী নিজেরা নিজেদের প্রশংসা করেন এবং একত্রে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সৌদি রাজপরিবার ও ধনকুবেরদের কাছে অর্থায়নের আহ্বান জানান।

অস্থির রাজনৈতিক ও সামাজিক আবহে বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের সাম্প্রতিক নীরবতা বারবার আলোচনায় আসছে। যখন ভারতের অভ্যন্তরে মুসলমানরা নানাবিধ প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছেন এবং আন্তর্জাতিক মঞ্চে গাজায় গণহত্যা নিয়ে বিশ্বজুড়ে ক্ষোভ, তখন ভারতের এই মেগাস্টারের নীরবতাই এক নতুন বিতর্কের জন্ম দিচ্ছে। সমালোচকরা বলছেন, এই নীরবতাই তার সাফল্যের চাবিকাঠি, রাষ্ট্রের এক প্রকার সম্মতি, যা তার বিলাসবহুল জীবনযাত্রার প্রবেশ মূল্য।
মিডলইস্ট আইর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে ইসরায়েলি কৌশল ব্যবহার করে কাশ্মীরি মুসলমানদের বিভক্ত, নিয়ন্ত্রণ ও শান্ত করার চেষ্টা চলছে। অন্যদিকে। তাদের নতুন নীতিমালার লক্ষ্য উপত্যকার জনতাত্ত্বিক ভারসাম্য বদলে দেওয়া। ভারতে যখন মুসলমানদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, তখন এই পরিস্থিতিতে শাহরুখ খানের নীরবতা আরও প্রকট হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তার সমর্থকরা যদিও আরিয়ান খানের হয়রানি বা সাম্প্রতিক সিনেমা যেমন পাঠান ও জওয়ানে কথিত সূক্ষ্ম বিদ্রোহের কথা তুলে ধরেন। তবে সমালোচকরা একে সম্মতির উপর নির্ভরশীল সাফল্যের প্রমাণ হিসেবে দেখছেন। জওয়ানের জন্য জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি প্রমাণ করে, চলচ্চিত্রটি আসলে কতটা বিদ্রোহীছিল।
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা শুরু হওয়ার পর, এই নীরবতা আরও ঘনীভূত হয়েছে। নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, যখন ভারতসহ অন্যান্য দেশে ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস দেখানোয় মুসলমান কর্মী ও সাধারণ মানুষকে হয়রানি, আটক এবং শহর থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে, এমনকি আমেরিকার ফাস্ট-ফুড চেইনগুলোর সামনে বয়কটের আহ্বান জানানো হয়েছে, তখনও শাহরুখ খান প্রকাশ্যে অনুপস্থিত ছিলেন।
বরং এই বছরের মে মাসে, যখন বিশ্বজুড়ে এই গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তুঙ্গে, শিল্পী ও ছাত্ররা তাদের বিশ্ববিদ্যালয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে অবস্থান নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে, তখন খান নিউইয়র্কে মেট গালায় আত্মপ্রকাশ করেন।
প্রতিবাদকারীরা যখন মেট গালার বাইরে বিক্ষোভ করছেন, তখন খান সব্যসাচী ডিজাইন করা কালো উলের কোট এবং গলায় অলংকারের স্তর নিয়ে রেড কার্পেটে উপস্থিত হন। ভারতীয় গণমাধ্যম যথারীতি প্রেক্ষাপট উপেক্ষা করে তাঁর এই উপস্থিতিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দেয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে সেপ্টেম্বরে শাহরুখ খান এক্স (টুইটার)-এ একটি বার্তা পোস্ট করেন। যেখানে তিনি লেখেন, আজ পিএম মোদির ৭৫তম জন্মদিনে আমি তাকে আমার শুভেচ্ছা জানাই। আপনার ছোট শহর থেকে বিশ্ব মঞ্চে যাত্রা খুবই অনুপ্রেরণামূলক। আপনার এই যাত্রায় দেশের প্রতি আপনার শৃঙ্খলা, কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠা দেখা যায়। ৭৫ বছর বয়সেও আপনার শক্তি আমাদের মতো তরুণদেরও হার মানায়। আমি প্রার্থনা করি আপনি সর্বদা সুস্থ ও সুখী থাকুন।
এই জন্মদিনের প্রশংসা বলিউডের অন্যান্য তারকাদের থেকেও এসেছিল, যা তাদের রাজনৈতিক আনুগত্যের আরও একটি উদাহরণ বলে বিবেচিত হচ্ছে।
অক্টোবরে, গাজায় একটি কথিত যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর, বলিউডের তিন খান আমির, সালমান ও শাহরুখ সৌদি আরবে জয় ফেস্টিভ্যালে উপস্থিত হন। এই ইভেন্টটিকে সৌদির নিজস্ব অপরাধ থেকে মনোযোগ সরানোর একটি কৌশল হিসেবে দেখা হয়। সেখানে, এই ত্রয়ী নিজেরা নিজেদের প্রশংসা করেন এবং একত্রে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সৌদি রাজপরিবার ও ধনকুবেরদের কাছে অর্থায়নের আহ্বান জানান।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!