বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেছেন, কেউ যেন বিএনপির নাম ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এজন্য প্রত্যেক নেতাকর্মীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপি একটি বিশাল পরিবার। নীতি-নির্ধারকেরা এ পরিবারের অভিভাবক। তারা যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন সবাইকে সেটি মেনে ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। দলের নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল না করতে পারে বা জনগণের কাছে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কিশোরগঞ্জ শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের ভোটাধিকার, কর্মসংস্থান, নারী-পুরুষের অধিকার, শিক্ষা-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে জনগণের রায়ের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার পতনের কয়েক দিন পর আমি জেলা ও থানার বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসেছিলাম। আপনাদের অনেকে সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তখন আমি বলেছিলাম-স্বৈরাচার বিদায় নিয়েছে, পালিয়ে গেছে কিন্তু অদৃশ্য এক শক্তি ধীরে ধীরে মাথা তুলছে। এক বছর আগে আপনাদের সামনে আমি এ কথাটি বহুবার বলেছিলাম। আজ সেই কথাই সত্য হয়ে ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।’
এ সময় তারেক রহমান নেতাকর্মীদের দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান- ১. দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ থাকা। ২. বিএনপির নামে কেউ যেন ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা হাত তুলে এ প্রতিজ্ঞায় সমর্থন জানান।
দীর্ঘ ৯ বছর পর আয়োজিত এ সম্মেলনে সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসেন হাজারো নেতাকর্মী। জাতীয় সংগীত ও পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলন শুরু হয়। বিকেলে দ্বিতীয় অধিবেশনে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনে ভোট দেন ২ হাজার ৯০ জন কাউন্সিলর।
সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেলসহ শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরিফুল আলম। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেছেন, কেউ যেন বিএনপির নাম ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এজন্য প্রত্যেক নেতাকর্মীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপি একটি বিশাল পরিবার। নীতি-নির্ধারকেরা এ পরিবারের অভিভাবক। তারা যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন সবাইকে সেটি মেনে ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। দলের নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল না করতে পারে বা জনগণের কাছে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কিশোরগঞ্জ শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের ভোটাধিকার, কর্মসংস্থান, নারী-পুরুষের অধিকার, শিক্ষা-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে জনগণের রায়ের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার পতনের কয়েক দিন পর আমি জেলা ও থানার বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসেছিলাম। আপনাদের অনেকে সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তখন আমি বলেছিলাম-স্বৈরাচার বিদায় নিয়েছে, পালিয়ে গেছে কিন্তু অদৃশ্য এক শক্তি ধীরে ধীরে মাথা তুলছে। এক বছর আগে আপনাদের সামনে আমি এ কথাটি বহুবার বলেছিলাম। আজ সেই কথাই সত্য হয়ে ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।’
এ সময় তারেক রহমান নেতাকর্মীদের দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান- ১. দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ থাকা। ২. বিএনপির নামে কেউ যেন ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা হাত তুলে এ প্রতিজ্ঞায় সমর্থন জানান।
দীর্ঘ ৯ বছর পর আয়োজিত এ সম্মেলনে সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসেন হাজারো নেতাকর্মী। জাতীয় সংগীত ও পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলন শুরু হয়। বিকেলে দ্বিতীয় অধিবেশনে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনে ভোট দেন ২ হাজার ৯০ জন কাউন্সিলর।
সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেলসহ শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরিফুল আলম। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেছেন, কেউ যেন বিএনপির নাম ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এজন্য প্রত্যেক নেতাকর্মীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপি একটি বিশাল পরিবার। নীতি-নির্ধারকেরা এ পরিবারের অভিভাবক। তারা যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন সবাইকে সেটি মেনে ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। দলের নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল না করতে পারে বা জনগণের কাছে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কিশোরগঞ্জ শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের ভোটাধিকার, কর্মসংস্থান, নারী-পুরুষের অধিকার, শিক্ষা-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে জনগণের রায়ের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার পতনের কয়েক দিন পর আমি জেলা ও থানার বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসেছিলাম। আপনাদের অনেকে সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তখন আমি বলেছিলাম-স্বৈরাচার বিদায় নিয়েছে, পালিয়ে গেছে কিন্তু অদৃশ্য এক শক্তি ধীরে ধীরে মাথা তুলছে। এক বছর আগে আপনাদের সামনে আমি এ কথাটি বহুবার বলেছিলাম। আজ সেই কথাই সত্য হয়ে ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।’
এ সময় তারেক রহমান নেতাকর্মীদের দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান- ১. দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ থাকা। ২. বিএনপির নামে কেউ যেন ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা হাত তুলে এ প্রতিজ্ঞায় সমর্থন জানান।
দীর্ঘ ৯ বছর পর আয়োজিত এ সম্মেলনে সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসেন হাজারো নেতাকর্মী। জাতীয় সংগীত ও পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলন শুরু হয়। বিকেলে দ্বিতীয় অধিবেশনে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনে ভোট দেন ২ হাজার ৯০ জন কাউন্সিলর।
সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেলসহ শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরিফুল আলম। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক করে বলেছেন, কেউ যেন বিএনপির নাম ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এজন্য প্রত্যেক নেতাকর্মীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানান তিনি।
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপি একটি বিশাল পরিবার। নীতি-নির্ধারকেরা এ পরিবারের অভিভাবক। তারা যখন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন, তখন সবাইকে সেটি মেনে ঐক্যবদ্ধভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। দলের নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল না করতে পারে বা জনগণের কাছে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।’
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কিশোরগঞ্জ শহরের পুরোনো স্টেডিয়ামে জেলা বিএনপির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের ভোটাধিকার, কর্মসংস্থান, নারী-পুরুষের অধিকার, শিক্ষা-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে জনগণের রায়ের ভিত্তিতে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার পতনের কয়েক দিন পর আমি জেলা ও থানার বিভিন্ন নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বসেছিলাম। আপনাদের অনেকে সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তখন আমি বলেছিলাম-স্বৈরাচার বিদায় নিয়েছে, পালিয়ে গেছে কিন্তু অদৃশ্য এক শক্তি ধীরে ধীরে মাথা তুলছে। এক বছর আগে আপনাদের সামনে আমি এ কথাটি বহুবার বলেছিলাম। আজ সেই কথাই সত্য হয়ে ধীরে ধীরে দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।’
এ সময় তারেক রহমান নেতাকর্মীদের দুটি বিষয়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান- ১. দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ থাকা। ২. বিএনপির নামে কেউ যেন ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করতে না পারে। এ সময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা হাত তুলে এ প্রতিজ্ঞায় সমর্থন জানান।
দীর্ঘ ৯ বছর পর আয়োজিত এ সম্মেলনে সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মিছিল নিয়ে আসেন হাজারো নেতাকর্মী। জাতীয় সংগীত ও পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলন শুরু হয়। বিকেলে দ্বিতীয় অধিবেশনে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনে ভোট দেন ২ হাজার ৯০ জন কাউন্সিলর।
সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেলসহ শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরিফুল আলম। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মো. মাজহারুল ইসলাম।
এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!